মানবদেহের রক্তসংবহনতন্ত্র সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু এমসিকিউ

১. আকার-আকৃতি ও কাজের ভিত্তিতে রক্তবাহিকা                             রকম।

ক. ৩ খ. ৪

গ. ৫ ঘ. ৬

উত্তর ঃ ক। যথা- ধমনী, শিরা ও কৈশিক জালিকা।

২. যে সব রক্তবাহিকার মাধ্যমে সাধারণত অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্ত হৃদপিন্ড থেকে সারা দেহে বাহিত হয়, তাকে বলে-

ক. শিরা         খ. ধমনী

গ. কৈশিক জালিকা ঘ. পালমোনারী ধমনী

উত্তর ঃ খ। পালমোনারী ধমনী ব্যতিক্রম। এটি কার্বন ডাই অক্সাইড সমৃদ্ধ রক্ত হৃদপিন্ড থেকে ফুসফুসে পৌছে দেয়।

৩. ধমনীপ্রাচীর                     স্তরবিশিষ্ট, যথা- 

ক. ৩ খ. ৪

গ. ৫ ঘ. ৬

উত্তর ঃ ক।(ক) যোজক কলায় গঠিত বাইরের স্তর টিউনিকা অ্যাডভেনটিসিয়া বা টিউনিকা এক্সটার্ণা; 

(খ) পেশীতন্তু নির্মিত মাঝের স্তর টিউনিকা মিডিয়া; এবং 

(গ) এন্ডোথেলিয়ামে গঠিত অন্তঃস্তর টিউনিকা ইন্টিমা।

শিরাপ্রাচীর ধমনীর অনুরূপ ৩টি স্তরে গঠিত হলেও প্রাচীর বেশ পাতলা ও নরম কিন্তু স্থিতিস্থাপক নয়। এদের লুমেন বড়।

৪. ধমনী হৃদপিন্ড থেকে শুরু হয় এবং                         শেষ হয়।

ক. দেহপ্রাচীরে খ.কৈশিকজালিকায়

গ. দেহকোষে         ঘ. শিরায়

উত্তর ঃ খ

৫. যে সব রক্তবাহিকার মাধ্যমে সাধারণত কার্বন ডাই অক্সাইড সমৃদ্ধ রক্ত দেহের বিভিন্ন অঙ্গ থেকে হৃদপিন্ডে বহন করে নিয়ে আসে, তাকে বলেÑ

ক. শিরা                 খ. ধমনী

গ. কৈশিক জালিকা ঘ. পালমোনারী শিরা

উত্তর ঃ খ। পালমোনারী শিরা ব্যতিক্রম। এটি ফুসফুস থেকে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্ত হৃদপিন্ডে নিয়ে আসে। শিরা কৈশিকজালিকা থেকে শুরু হয় এবং হৃদপিন্ডে শেষ হয়।

৬. কৈশিকজালিকার প্রাচীর কত স্তরবিশিষ্ট?

ক. ১ খ. ২

গ. ৩ ঘ. ৪

উত্তর ঃ ক। শুধু একস্তর বিশিষ্ট এন্ডোথেলিয়ামে গঠিত। কৈশিকজালিকার রক্ত ও কলারসের মধ্যে ব্যাপন ক্রিয়ায় খাদ্যসার, শ্বসনবায়ু, রেচন দ্রব্য ইত্যাদির আদান-প্রদান ঘটে।

৭. মানুষের ধমনীতন্ত্রকে কত ভাগে ভাগ করা হয়েছে?

ক. ৫ খ. ২

গ. ৩ ঘ. ৪

উত্তর ঃ খ।  যথা- পালমোনারী ধমনীতন্ত্র ও সিস্টেমিক ধমনীতন্ত্র।

৮. হৃৎপিন্ডের                     থেকে উৎপন্ন হয়ে ধমনীতন্ত্রের যে অংশ কার্বন ডাই অক্সাইড সমৃদ্ধ রক্ত ফুসফুসে পরিবহন করে, তাকে পালমোনারী                           ধমনীতন্ত্র বলে। 

ক. বাম অলিন্দ খ. বাম নিলয়

গ. ডান অলিন্দ ঘ. ডান নিলয়

উত্তর ঃ ঘ।

৯.  পালমোনারী ধমনীর প্রবেশমুখে একটি কপাটিকা থাকেÑ

ক. বাইকাসপিড খ. ট্রাইকাসপিড

গ. অর্ধচন্দ্রাকার ঘ. কপাটিকা থাকে না

উত্তর ঃ গ।

১০. বাম নিলয়ের সম্মুখপ্রান্ত থেকে অ্যাওর্টা সৃষ্টি হয়ে সিস্টেমিক ধমনীতন্ত্রের সূচনা করে।

ক. বাম অলিন্দ খ. বাম নিলয়

গ. ডান অলিন্দ ঘ. ডান নিলয়

উত্তর ঃ খ।

১১. হৃৎপিন্ডে রক্ত সরবরাহ করেÑ

ক. পালমোনারী ধমনী খ. ইনমিনেট ধমনী

গ. করোনারী ধমনী ঘ. সিলিয়াক ধমনী

উত্তর ঃ গ। নিলয় থেকে অ্যাওর্টা সৃষ্টির পরপরই করোনারী ধমনী উৎপত্তি লাভ করে।

১২. অ্যাওর্টিক আর্চ থেকে কোন ধমনীটির সৃষ্টি হয় না?

ক. ব্রাকিওসেফালিক বা ইনমিনেট ধমনী

খ. বাম অভিন্ন ক্যারোটিড ধমন

গ. বাম সাবক্ল্যাভিয়ান ধমনী।

ঘ. বাম ও ডান সাধারন ইলিয়াক ধমনী

উত্তর ঃ ঘ। অ্যাওর্টিক আর্চ থেকে তিনটি বড় ধমনীর সৃষ্টি হয়।

১৩.                         নামে আরেকটি শাখা অক্ষিকোটরে প্রবেশ করে অক্ষিগোলক, ল্যাক্রিমাল গ্রন্থি এবং কপালের পেশী ও ত্বকে শাখা প্রেরণ করে। 

ক. অফথ্যালমিক ধমনী খ. লিঙ্গুয়াল ধমনী

গ. ফেসিয়াল ধমনী ঘ. অক্সিপিটাল ধমনী

উত্তর ঃ ক।

লিঙ্গুয়াল ধমনী - জিহ্বা ও সাবলিঙ্গুয়াল গ্রন্থিতে রক্ত বহন করে।

ফেসিয়াল ধমনী - মুখমন্ডল, চোখ, সাবম্যাক্সিলারি গ্রন্থি এবং মুখমন্ডলের ত্বক ও পেশীতে রক্ত বহন করে।

অক্সিপিটাল ধমনী - অক্সিপিটাল অঞ্চলের ত্বক ও পেশীতে রক্ত বহন করে।

১৪. কোনটি বহিঃক্যারোটিড ধমনীর শাখা নয়Ñ

ক. অফথ্যালমিক ধমনী খ. লিঙ্গুয়াল ধমনী

গ. ফেসিয়াল ধমনী ঘ. অক্সিপিটাল ধমনী

উত্তর ঃ ক।

১৫. ফ্যারিঞ্জিয়াল ধমনী কোথায় রক্ত সরবরাহ করে?

ক. থাইরয়েড গন্থি খ. ল্যারিংক্স

গ. গলবিল         ঘ. দুই চোয়াল

উত্তর ঃ গ।

সুপিরিয়র থাইরয়েড ধমনী - থাইরয়েড গ্রন্থি ও ল্যারিংক্সে রক্ত বহন করে।

ফ্যারিঞ্জিয়াল ধমনী - গলবিলে রক্ত বহন করে।

১৬. দুই চোয়ালে, দাঁত, চর্বনপেশী, নাসা প্রাচীর, তালু ও ড্যুরা ম্যাটারে রক্ত সরবরাহ করে।

ক. অফথ্যালমিক ধমনী                 খ. লিঙ্গুয়াল ধমনী

গ. ফেসিয়াল ধমনী                 ঘ. অন্তঃম্যাক্সিলারি ধমনী

উত্তর ঃ ঘ।

১৭. পাকস্থলী ও যকৃতে রক্ত সরবরাহ করে-

ক. সিলিয়াক ধমনী খ. লিঙ্গুয়াল ধমনী

গ. ইলিয়াক ধমনী ঘ. অক্সিপিটাল ধমনী

উত্তর ঃ ক। বাম ও ডান সাধারন ইলিয়াক ধমনী - ধমনীদুটি ক্ষুদ্রতর শাখায় বিভক্ত হয়ে পেলভিস অঞ্চল, উরু, পা ইত্যাদি অংশে রক্ত সরবরাহ করে।

১৮. শিরাতন্ত্র ভাগে বিভক্ত।

ক. ৫ খ. ২

গ. ৩ ঘ. ৪

উত্তর ঃ গ। (ক) পালমোনারি শিরাতন্ত্র (খ) সিস্টেমিক শিরাতন্ত্র এবং (গ) পোর্টাল শিরাতন্ত্র।

১৯. সিস্টেমিক সংবহনের সকল শিরা মিলিত হয়ে                         টি বড় শিরা গঠন করে।

ক. ৫ খ. ২

গ. ৩ ঘ. ৪

উত্তর ঃ খ। যথা- সুপিরিয়র ভেনাক্যাভা এবং ইনফিরিয়র ভেনাক্যাভা।

* তাই এদের দুটি তন্ত্রের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যথা- সুপিরিয়র ভেনাক্যাভাতন্ত্র এবং ইনফিরিয়র ভেনাক্যাভাতন্ত্র।

২০. নিজ নিজ অংশের মাথা(মস্তিষ্কসহ), মুখমন্ডল ও গ্রীবা থেকে রক্ত সংগ্রহ করে।

ক. অন্তঃজুগুলার শিরা খ. সাবক্ল্যাভিয়ান শিরা

গ. অ্যাজাইগাস শিরা ঘ. সেফালিক শিরা

উত্তর ঃ ক। সাবক্ল্যাভিয়ান শিরা বাহু, বক্ষ-অস্থিচক্র ও গ্রীবার অংবিশেষ থেকে রক্ত গ্রহণ করে।

সেফালিক শিরা - হাতের পৃষ্ঠদেশ থেকে উঠে সম্মুখ বাহু ও ঊর্ধ্ববাহুর মধ্যরেখা বরাবর অগ্রসর হয় এবং ব্রাকিয়াল শিরায় রক্ত পৌছায়।

অ্যাজাইগাস শিরা নামে বিজোড় শিরাটি সুপিরিয়র ভেনাক্যাভায় রক্ত পৌছে দেয়।

২১. হৃদপিন্ডের শিরাগুলো ব্যতিক্রমী। এ শিরাগুলো করোনারি সাইনাস নামে একটি অভিন্ন বাহিকা তৈরি করে স্বাধীনভাবে                          রক্ত বহন করে।

ক. বাম অলিন্দ খ. বাম নিলয়

গ. ডান অলিন্দ ঘ. ডান নিলয়

উত্তর ঃ গ।

২২. কৈশিক নালী থেকে উৎপন্ন হয়ে কার্বন ডাই অক্সাইড সমৃদ্ধ রক্ত নিয়ে হৃদপিণ্ডে যাবার পথে যে সকল শিরা অন্য কোন অঙ্গে প্রবেশ করে আবার    কৈশিক নালীতে পরিণত হয়, তাদেরকে বলেÑ

ক. পোর্টাল শিরা খ. সাবক্ল্যাভিয়ান শিরা

গ. অ্যাজাইগাস শিরা ঘ. সেফালিক শিরা

উত্তর ঃ ক।

২৩. মানুষে কোন ধরনের পোর্টাল শিরা উপস্থিত?

ক. রেনাল খ. হেপাটিক

গ. ক ও খ         ঘ. কোনটিই নয়।

উত্তর ঃ খ।

প্লীহা থেকে স্পি­নিক শিরায়, পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন অংশ থেকে অর্থাৎ পাকস্থলী থেকে গ্যাস্ট্রিক শিরায়, অন্ত্র থেকে আন্ত্রিক শিরায়, অগ্ন্যাশয় থেকে অগ্ন্যাশয় শিরায় এবং সিকাম, কোলন, মলাশয় থেকে মেসেনটেরিক শিরায় রক্ত সংগৃহীত হয়ে হেপাটিক পোর্টাল শিরা গঠিত হয়।

মৃত লোহিত কণিকাসমূহের অবশিষ্টাংশ যকৃত পোর্টালতন্ত্রের মাধ্যমে রক্ত থেকে অপসারিত হয়।

২৪. একজন সুস্থ মানুষের জীবদ্দশায় হৃদপিন্ড গড়ে                     মিলিয়ন বার স্পন্দিত হয়।

ক. ২০০০ খ. ২৬০০

গ. ৩০০০ ঘ. ৪০০০

উত্তর ঃ খ। প্রতিটি ভেন্ট্রিকল থেকে প্রায় ১৫৫ মিলিয়ন লিটার (দেড় লক্ষ টন) রক্ত বের করে দেয়।

* একটি হৃদপিন্ডের ওজন প্রায় ৩০০ গ্রাম, স্ত্রীলোকে তা পুরুষের চেয়ে এক তৃতীয়াংশ কম হয়।

* একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদপিন্ডের দৈর্ঘ্য ১২ সেন্টিমিটার এবং প্রস্থ ৯ সেন্টিমিটার।

২৫. হৃদপিন্ড একটি কত স্তরী পেরিকার্ডিয়াম নামক পাতলা ঝিল্লিতে আবৃত?

ক. ২ খ. ৩

গ. ৪         ঘ. ৫

উত্তর ঃ ক। বাইরের স্তর প্যারাইটাল এবং ভেতরেরটি ভিসেরাল পেরিকার্ডিয়াম।

দুইস্তরের মাঝখানে অবস্থিত তরল পদার্থ পেরিকার্ডিয়াল ফ্লুইড হৃদপিন্ডের সংকোচন সহজসাধ্য ও নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

২৬. হৃদপিন্ডের প্রাচীর অনৈচ্ছিক পেশী দিয়ে গঠিত। এসব পেশীকে হৃদপেশী বা কার্ডিয়াক পেশী বলে। পেশীগুলো টি স্তরে বিন্যস্ত থাকে।

ক. ২ খ. ৩

গ. ৪         ঘ. ৫

উত্তর ঃ খ। যেমন-

১। এপিকার্ডিয়াম ঃ এটি হৃদপ্রাচীরের সবচেয়ে বাইরের স্তর। এই স্তরে বিক্ষিপ্তভাবে চর্বি লেগে থাকে।

২। মায়োকার্ডিয়াম ঃ এটি হৃদপ্রাচীরের মধ্যবর্তী স্তর। এই স্তরের পেশী দৃঢ় প্রকৃতির এবং এগুলো হৃদপিন্ড সংকোচন প্রসারণে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে।

৩। এন্ডোকার্ডিয়াম ঃ এটি হৃদপ্রাচীরের অন্তঃস্থ স্তর যা হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠের অন্তঃপ্রাচীর গঠন করে, হৃদকপাটিকাসমূহকে ঢেকে রাখে এবং রক্তবাহিকার সাথে হৃদপিন্ডের অবিচ্ছিন্ন সংযোগ ঘটায়।

২৭. কোনটি সঠিক নয়?

ক. মানুষের হৃদপিন্ড চারটি প্রকোষ্ঠে বিভক্ত।

খ. উপরের দুটিকে ডান ও বাম  অ্যাট্রিয়াম এবং নিচের দুটিকে ডান ও বাম ভেন্ট্রিকল বলা হয়।

গ. অ্যাট্রিয়ামের তুলনায় ভেন্ট্রিকলের প্রাচীর পুরু ও পেশীবহুল।

ঘ. ডান অ্যাট্রিয়াম ও ডান ভেন্ট্রিকলের সংযোগকারী ছিদ্র বাইকাসপিড কপাটিকায় সংরক্ষিত থাকে।

উত্তর ঃ ঘ। বাম অ্যাট্রিয়াম ও বাম ভেন্ট্রিকলের মধ্যবর্তী ছিদ্রপথের কপাটিকা বাইকাসপিড কপাটিকা নামে পরিচিত।

২৮. হৃদচক্রের স্থিতিকাল-

ক. ০.৮ সেকেন্ড খ. ০.৭ সেকেন্ড

গ. ০.৫ সেকেন্ড ঘ. ০.১ সেকেন্ড

উত্তর ঃ ক। স্বাভাবিকভাবে হৃদস্পন্দনের হার যেহেতু মিনিটে ৭০-৮০ বার(গড়ে ৭৫ বার) সেহেতু হৃদচক্রের স্থিতিকাল ০.৮ সেকেন্ড। স্বাভাবিকভাবেই অ্যাট্রিয়ামচক্র এবং ভেন্ট্রিকুলারচক্র উভয়েরই স্থিতিকাল ০.৮ সেকেন্ড।

২৯. কোন তথ্যটি সঠিক নয়?

ক. স্বাভাবিক অবস্থায় একজন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের হৃদপিন্ড প্রতি মিনিটে ৭৫ বার স্পন্দিত হয়।

খ. হৃদপিন্ডের সংকোচনকে সিস্টোল এবং প্রসারণকে ডায়াস্টোল বলে।

গ. অ্যাট্রিয়ামের সিস্টোল দশার সময়কাল ০.১ সেকেন্ড।

ঘ. ভেন্ট্রিকলের সিস্টোল দশার সময়কাল ০.৫ সেকেন্ড।

উত্তর ঃ ঘ। ০.৩ সেকেন্ড। ভেন্ট্রিকলের ডায়াস্টোল দশার সময়কাল ০.৫ সেকেন্ড।

৩০. কোন তথ্যটি সঠিক নয়?

ক. লসিকা একধরনের পরিবর্তিত ঈষৎ ক্ষারধর্মী স্বচ্ছ কলারস যা লসিকা বাহিকার ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং দেহের প্রতিটি কোষকে সিক্ত  রাখে।

খ. লসিকা হলদে তরল পদার্থ হলেও এতে স্নেহদ্রব্য প্রবেশ করলে এর রং দুধের মত সাদা দেখায়।

গ. লসিকার আপেক্ষিক গুরুত্ব ১.০১৫১।

ঘ. লসিকায় শ্বেত রক্তকণিকা অনুপস্থিত কিন্তু লোহিত রক্তকণিকা ও অনুচক্রিকা প্রচুর।

উত্তর ঃ ঘ। লসিকায় লোহিত রক্তকণিকা ও অনুচক্রিকা অনুপস্থিত কিন্তু শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা প্রচুর।

৩১. লসিকা গ্রন্থি কোথায় বেশি থাকে?

ক. ঘাড়ে খ. বগলে

গ. কুঁচকিতে ঘ. ঘাড়ে, বগলে ও কুঁচকিতে

উত্তর ঃ ঘ।

৩২. যান্ত্রিক ছাঁকনি হিসেবে কাজ করে বিভিন্ন জীবাণু ও ক্ষতিকর কোষের হাত থেকে এগুলো দেহকে রক্ষ করে।

ক. লসিকা গ্রন্থি খ. লসিকা নালী

গ. সিস্টার্ণা কাইলি ঘ. কৈশিক জালক

উত্তর ঃ ক।