কাণ্ডের এপিডার্মিসের বাইরের দিকে কিউটিকল থাকে। অপরদিকে মূলের এপিব্লেমার বাইরের দিকে কোনো কিউটিকল থাকে না।
কাণ্ডের কাণ্ডরোম সাধারণত এককোষী বা বহুকোষী হয়ে থাকে। অন্যদিকে মূলের মূলরোম সব সময়ই হয় এককোষী।
কাণ্ডের কর্টেক্সে অধঃত্বক থাকলেও মূলের কর্টেক্সে অধঃত্বক থাকে না।
কাণ্ডত্বকে সাধারণত স্টোমাটা থাকে কিন্তু মূলের ত্বকে সাধারণত স্টোমাটা থাকে না।
কাণ্ডের ভাস্কুলার বাণ্ডল হয় সংযুক্ত আর মূলের ভাস্কুলার বাণ্ডল হয় অরীয়।
কাণ্ডের অন্তঃত্বক থাকলে তা সাধারণত ঢেউ খেলানো হয়। অন্যদিকে মূলের অন্তঃত্বক থাকে এবং তা সাধারণত বৃত্তাকার হয়।
কাণ্ডের মেটাজাইলেম থাকে পরিধির দিকে আর প্রোটোজাইলেম থাকে কেন্দ্রের দিকে। অপরদিকে মূলের মেটাজাইলেম কেন্দ্রের দিকে এবং প্রোটোজাইলেম পরিধির দিকে থাকে।
কাণ্ডের পরিচক্র বহুস্তরবিশিষ্ট হয় আবার অনুপস্থিতও থাকতে পারে। অন্যদিকে মূলে সব সময় পরিচক্র থাকে এবং তা একস্তরযুক্ত হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন