গ্যামিটোজেনেসিস সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ এমসিকিউ

১. প্রাণিজগতে কত ধরনের জনন দেখা যায়?

ক. ২ খ. ৩ গ. ৪         ঘ.৫

উত্তর ঃ ক। অযৌন জনন এবং যৌন জনন।

দেহকোষ বিভাজন, মুকুলোদগম, পুনরুৎপাদন ইত্যাদি প্রক্রিয়ায় অপত্য প্রাণী সৃষ্টি হয় তাকে অযৌন জনন বলে। 

যে জনন প্রক্রিয়ায় যৌন জনন কোষ অর্থাৎ পুং ও স্ত্রী গ্যামিটের মিলনের ফলে অপত্য জীব সৃষ্টি হয়, তাকে যৌন জনন বলা হয়। যৌন জননের মাধ্যমে সৃষ্ট জাইগোট পরিস্ফুটিত হয়ে অপত্য প্রাণী সৃষ্টি করে।

২. যৌন জননে অংশগ্রহণকারী প্রাণিদের গ্যামিট সৃষ্টি থেকে শুরু করে ভ্রƒণ দশার মাধ্যমে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রাণীতে পরিণত হওয়ার ঘটনাগুলোকে বলে Ñ

ক. নিষেক

খ. গ্যামিটোজেনেসিস

গ. ব্যক্তিজনিক পরিস্ফুটন

ঘ. ক্লিভেজ

উত্তর ঃ গ

৩. জাইগোটের বিভাজনকে বলে - 

ক. নিষেক খ. ক্লিভেজ

গ. অর্গানোজেনেসিস ঘ. গ্যামিটোজেনেসিস

উত্তর ঃ খ

৪. ভ্রƒণে আর্কেন্টেরণ (আদিঅন্ত্র) সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে বলে Ñ

ক. গ্যাস্ট্রুলেশন খ. ক্লিভেজ

গ. অর্গানোজেনেসিস ঘ. গ্যামিটোজেনেসিস

উত্তর ঃ ক

৫. ব্যক্তিজনিক পরিস্ফুটনের ধাপগুলো নিম্নরূপ ঃ

ক. গ্যামিটোজেনেসিস Ñ নিষেক Ñ ক্লিভেজ Ñ গ্যাস্ট্রুলেশন Ñ বৃদ্ধি ও বিভেদন Ñ অর্গানোজেনেসিস

খ. গ্যামিটোজেনেসিস Ñ গ্যাস্ট্রুলেশন Ñ ক্লিভেজ Ñ নিষেক Ñ অর্গানোজেনেসিস Ñ বৃদ্ধি ও বিভেদন

গ. গ্যামিটোজেনেসিস Ñ নিষেক Ñ গ্যাস্ট্রুলেশন Ñ ক্লিভেজ Ñ অর্গানোজেনেসিস Ñ বৃদ্ধি ও বিভেদন

ঘ. গ্যামিটোজেনেসিস Ñ নিষেক Ñ ক্লিভেজ Ñ গ্যাস্ট্রুলেশন Ñ অর্গানোজেনেসিস Ñ বৃদ্ধি ও বিভেদন

উত্তর ঃ ঘ

৬. যে প্রক্রিয়ায় প্রাণীদেহে শুক্রাণু ও ডিম্বাণু উৎপাদিত হয় তাকে বলে Ñ

ক. গ্যামিটোজেনেসিস খ. স্পার্মাটোজেনেসিস

গ. উওজেনেসিস ঘ. স্পার্মিওজেনেসিস

উত্তর ঃ ক

৭. শুক্রাণু উৎপন্নের প্রক্রিয়া -

ক. গ্যামিটোজেনেসিস খ. স্পার্মাটোজেনেসিস

গ. উওজেনেসিস ঘ. স্পার্মিওজেনেসিস

উত্তর ঃ খ

৮.  ডিম্বাণুু উৎপন্নের প্রক্রিয়া -

ক. গ্যামিটোজেনেসিস খ. স্পার্মাটোজেনেসিস

গ. উওজেনেসিস ঘ. স্পার্মিওজেনেসিস

উত্তর ঃ গ

৯. এই কোষগুলো চূড়ান্ত পর্যায়ে শুক্রাণু উৎপন্ন করে-

ক. এপিথেলিয়াম আবরণী কোষ

খ. প্রিমর্ডিয়াল জনন কোষ

গ. সারটলি কোষ

ঘ. খ ও গ

উত্তর ঃ খ। স্তন্যপায়ী প্রাণীতে জার্মিনাল কোষগুলোর ফাঁকে ফাঁকে দেহকোষও দেখা যায়। এগুলোকে সারটলি কোষ বলে। এরা বৃদ্ধিশীল শুক্রাণুকে পুষ্টি সরবরাহ করে।

১০. কোন তথ্যটি সঠিক নয়?

ক. প্রিমর্ডিয়াল জনন মাতৃকোষ যে নিউক্লিয়াস বহন করে তা বেশ বড় আকৃতির এবং ক্রোমাটিন-সমৃদ্ধ।

খ. স্পার্মাটোগোনিয়া ডিপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোসোম বহন করে।

গ. উপর্যুপরি মাইটোসিস বিভাজনের মাধ্যমে স্পার্মাটোগোনিয়া সংখ্যায় বৃদ্ধি পায়।

ঘ. স্পার্মাটোগোনিয়া বিপুল পরিমাণ পুষ্টিদ্রব্য ও ক্রোমাটিন পদার্থ সঞ্চয় করে। তখন প্রত্যেক কোষকে স্পার্মাটোসাইট বলে।

উত্তর ঃ ঘ। প্রাথমিক স্পার্মাটোসাইট।

১১. সেকেন্ডারী স্পার্মাটোসাইট দ্বিতীয় মায়োটিক বিভাজন শেষে মোট কতটি স্পার্মাটিড উৎপন্ন করে?

ক. চারটি         খ. দুইটি

গ. ছয়টি ঘ. আটটি

উত্তর ঃ ক

১২. স্পার্মাটিডের জটিল পরিবর্তন প্রক্রিয়া অতিক্রম শেষে শুক্রাণুতে রূপান্তরকে বলেÑ

ক. গ্যামিটোজেনেসিস খ. স্পার্মাটোজেনেসিস

গ. উওজেনেসিস ঘ. স্পার্মিওজেনেসিস

উত্তর ঃ ঘ

১৩. কিসের আকৃতি শুক্রাণুর মাথার আকৃতি প্রদান করে?

ক. মাইটোকন্ড্রিয়া খ. সাইটোপ্লাজম

গ. নিউক্লিয়াস         ঘ. প্লাজমা মেমব্রেন

উত্তর ঃ গ

১৪. শুক্রাণু-নিউক্লিয়াসের সম্মুখপ্রান্তে                         থেকে অ্যাক্রোসোম সৃষ্টি হয়। 

ক. মাইটোকন্ড্রিয়া খ. গলগি বস্তু

গ. নিউক্লিয়াস         ঘ. প্লাজমা মেমব্রেন

উত্তর ঃ খ

১৫. শুক্রাণুর লেজের অক্ষীয় সূত্র বা ফ্ল্যাজেলাম গঠন করে-

ক. সেন্ট্রিওল         খ. নিকটবর্তী সেন্ট্রিওল

গ. দূরবর্তী সেন্ট্রিওল ঘ. সেন্ট্রোসোম

উত্তর ঃ গ

* দূরবর্তী সেন্ট্রিওলটি ব্যাসাল বডিতে পরিণত হয়ে শুক্রাণুর লেজের অক্ষীয় সূত্র বা ফ্ল্যাজেলাম গঠন করে।

১৬. শুক্রাণুর মধ্যখন্ড গঠনের মূল উপাদান-

ক. মাইটোকন্ড্রিয়া খ. গলগি বস্তু

গ. নিউক্লিয়াস         ঘ. প্লাজমা মেমব্রেন

উত্তর ঃ ক

১৭. একটি শুক্রাণুদেহ কতটি প্রধান অংশে বিভক্ত?

ক. ২ খ. ৩ গ. ৪        ঘ. 

উত্তর ঃ গ

১৮. রিং সেন্ট্রিওল শুক্রাণুর কোন অংশে থাকে?

ক. মস্তক         খ. গ্রীবা

গ. মধ্যখন্ড ঘ. লেজ

উত্তর ঃ গ

১৯. ডিম্বাণু পরিস্ফুটিত হয় কোথায়? 

ক. ডিম্বাশয় খ. জরায়ু

গ. ডিম্বনালী ঘ. ক ও খ

উত্তর ঃ ক

২০. যে সব কোষ থেকে ডিম্বাণু উৎপন্ন হয় সে কোষগুলোকে বলেÑ 

ক. এপিথেলিয়াম আবরণী কোষ

খ. প্রিমর্ডিয়াল জনন কোষ

গ. সারটলি কোষ

ঘ. খ ও গ

উত্তর ঃ খ।

২১. উওজেনেসিসের জন্য জার্মিনাল এপিথেলিয়ামের কিছু জনন মাতৃকোষ বড় আকার ধারণ করে মাইটোসিসের  মাধ্যমে পুনঃ পুনঃ বিভাজিত হয়। তখন এদের বলে-

ক. উওসাইট

খ. উওগোনিয়া (একবচনে উওগোনিয়াম)

গ. প্রাইমারী উওসাইট

ঘ. সেকেন্ডারী উওসাইট

উত্তর ঃ খ। প্রত্যেকটি উওগোনিয়াম ডিপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোসোম বহন করে।

২২. কোন তথ্যটি সত্য নয়?

ক. প্রাইমারী উওসাইট হ্যাপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোজোম বহন করে।

খ. প্রাইমারি উওসাইটে প্রথম মায়োসিস বিভাজন সম্পন্ন হয়

গ. সেকেন্ডারী উওসাইট হ্যাপ্লয়েড সংখ্যক ক্রোমোসোম বহন করে।

ঘ. উওটিড রূপান্তরিত হয়ে ওভাম বা ডিম্বাণুতে পরিণত হয়।

উত্তর ঃ ক। দ্বিতীয় মায়োসিস বিভাজনে সেকেন্ডারী উওসাইটটি অসমভাবে বিভাজিত হয়ে দুটিতে পরিণত হয়। অর্থাৎ এ পর্যায়ে একটি প্রাইমারী উওসাইট থেকে একটি বৃহদাকার উওটিড ও ২য় পোলার বডি (ছোট) সৃষ্টি হয়।

২৩. জানা মতে, নেংটি ইদুরের ডিম্বাণু সবচেয়ে ছোট। এর ব্যাস প্রায়                 মিলিমিটার।

ক. ০.০৯ খ. ০.০৭

গ. ০.০৬ ঘ. ০.০৫

উত্তর ঃ খ

২৪. ডিম্বপাত এর সময় মানুষের একটি স্বাভাবিক ডিম্বাণুর ব্যাস প্রায়                 মিলিমিটার।

ক. ০.১৪ খ. ০.২৩

গ. ০.৪৩ ঘ. ০.৫৫

উত্তর ঃ ক

২৫. ডিম্বাণুর সুস্পষ্ট দানাদার সাইটোপ্লাজমকে বলেÑ

ক. ডিওটারোপ্লাজম খ. জোনা পেলুসিডা 

গ. উওপ্লাজম         ঘ. কোনটিই নয়

উত্তর ঃ গ। ডিম্বাণুর ভেতর সঞ্চিত খাদ্য হিসেবে সষ্ক্রিয় কুসুমের দানা বিক্ষিপ্তভাবে ছড়ানো থাকে। একে বলা হয় ডিওটারোপ্লাজম । 

২৬. প্রাইমারী ডিম্বঝিল্লি পতঙ্গ, মলাস্ক, উভচর ও পাখির ডিমে                     বলে পরিচিত।

ক. কোরিয়ন         খ. ভিটেলাইন ঝিল্লি

গ. জোনা পেলুসিডা ঘ. করোনা রেডিয়েটা

উত্তর ঃ খ। ইউরোকর্ডেট ও মাছে এ ঝিল্লি কোরিয়ন নামে পরিচিত। স্তন্যপায়ী প্রাণীর ডিমে ঐ ঝিল্লিকে জোনা পেলুসিডা নামে অভিহিত করা হয়।

২৭. ডিম্বাশয় থেকে মুক্ত হবার সময় জোনা পেলুসিডার সাথে একস্তর ফলিকল কোষ যুক্ত থাকে। একে বলে-

ক. কোরিয়ন         খ. ভিটেলাইন ঝিল্লি

গ. জোনা পেলুসিডা ঘ. করোনা রেডিয়েটা

উত্তর ঃ ঘ। ডিম্বাণু ডিম্বনালীতে প্রবেশের পর করোনা রেডিয়েটা খসে পড়ে।

২৮. ডিম্বাণুর সাইটোপ্লাজমের যেদিকে বেশি কুসুম থাকে সে অঞ্চলকে বলেÑ

ক. অ্যানিম্যাল পোল খ. মেইন পোল

গ. ভেজিটাল পোল         ঘ. ক ও গ

উত্তর ঃ গ। নিউক্লিয়াস যে দিকে থাকে তাকে অ্যানিম্যাল পোল বলে।

২৯. মানুষ ও অন্যান্য ইউথেরীয় স্তন্যপায়ীর ডিম্বাণুÑ

ক. অ্যালেসিথাল খ. মাইক্রোলেসিথাল

গ. মেসোলেসিথাল         ঘ. ম্যাক্রোলেসিথাল

উত্তর ঃ ক

৩০. এ ধরনের ডিম্বাণু মাঝারি পরিমাণ কুসুম বহন করে, যেমন- উভচরের ডিম্বাণু।

ক. অ্যালেসিথাল খ. মাইক্রোলেসিথাল

গ. মেসোলেসিথাল         ঘ. ম্যাক্রোলেসিথাল

উত্তর ঃ গ

৩১. মাছ, সরিসৃপ, পাখি ও মনোট্রিমাটা ভুক্ত স্তন্যপায়ীর ডিম্বাণু-

ক. অ্যালেসিথাল খ. মাইক্রোলেসিথাল

গ. মেসোলেসিথাল         ঘ. ম্যাক্রোলেসিথাল

উত্তর ঃ ঘ। ম্যাক্রোলেসিথাল বা পলিলেসিথাল।

৩২. ডিম্বাণুর সাইটোপ্লাজম কুসুমের বন্টন বা অবস্থিতির ভিত্তিতে প্রাণিজগতে কত ধরনের ডিম্বাণু পাওয়া যায় ?

ক. দুই খ. তিন

গ. চার ঘ. পাঁচ

উত্তর ঃ খ

৩৩. মানুষের ডিম্বাণু-

ক. হোমোলেসিথাল বা আইসোলেসিথাল

খ. সেন্ট্রোলেসিথাল 

গ. টেলোলেসিথাল

ঘ. কোনটিই নয়

উত্তর ঃ ক

৩৪. পতঙ্গের ডিম্বাণু -

ক. হোমোলেসিথাল বা আইসোলেসিথাল

খ. সেন্ট্রোলেসিথাল 

গ. টেলোলেসিথাল

ঘ. কোনটিই নয়

উত্তর ঃ খ

৩৫. মাছ, উভচর, সরিসৃপ ও পাখির ডিম্বাণু-

ক. হোমোলেসিথাল বা আইসোলেসিথাল

খ. সেন্ট্রোলেসিথাল 

গ. টেলোলেসিথাল

ঘ. কোনটিই নয়

উত্তর ঃ গ

৩৬. শুক্রাণু ও ডিম্বাণু নামে হরমোন সদৃশ্য কিছু পদার্থ বহন করে।

ক. অ্যান্ড্রোগ্যামোন খ. গাইনোগ্যামোন

গ. গ্যামোন         ঘ. ক ও খ

উত্তর ঃ গ। শুক্রাণুর গ্যামোনকে অ্যান্ড্রোগ্যামোন এবং ডিম্বাণুর গ্যামোনকে গাইনোগ্যামোন বলে।

৩৭. ফার্টিলাইজিন কোথা থেকে উৎপন্ন হয়?

ক. শুক্রাণু খ. ডিম্বাণু

গ. ক ও খ ঘ. জাইগোট

উত্তর ঃ খ। ডিম্বাণু থেকে উৎপন্ন ফার্টিলাইজিনে সাড়া দিয়ে অসংখ্য শুক্রাণু গুচ্ছবদ্ধ হয়ে পড়ে।

৩৮. স্পার্ম লাইসিন কোথা থেকে নিঃসৃত হয়?

ক. শুক্রাণু খ. ডিম্বাণু

গ. ক ও খ ঘ. জাইগোট

উত্তর ঃ ক। শুক্রাণুর অ্যাক্রোসোম থেকে স্পার্ম লাইসিন নামক এনজাইম প্রকৃতির এক ধরনের পদার্থ ক্ষরিত হয়। ডিম্বাণু ঝিল্লির যে স্থানে শুক্রাণু সংলগ্ন থাকে সে স্থানকে স্পার্ম লাইসিন বিগলিত করে শুক্রাণুর প্রবেশ পথের সৃষ্টি করে।

৩৯. স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রে ডিম্বাণুর জোনা রেডিয়াটা আবরণী ভেদ করার জন্য যে এনজাইম ব্যবহৃত হয় তার নামÑ

ক. স্পার্ম লাইসিন         খ. ফার্টিলাইজিন

গ. অ্যান্টিফার্টিলাইজিন ঘ. হায়ালুরোনিডেজ

উত্তর ঃ ঘ

৪০. পুরুষ ও স্ত্রী                          এর জাইগোট গঠনের মধ্যে দিয়ে নিষেক সম্পন্ন হয়।

ক. নিউক্লিয়াস খ. প্রোনিউক্লিয়াস

গ. ক ও খ         ঘ. ক্রোমাটিন

উত্তর ঃ খ

৪১. নিষেকের পর জাইগোট যে প্রক্রিয়ায় পরিবর্তনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ শিশু বা লার্ভায় পরিণত হয় তাকে বলেÑ

ক. পরিস্ফুটন খ. ক্লিভেজ

গ. অর্গানোজেনেসিস ঘ. গ্যামিটোজেনেসিস

উত্তর ঃ ক

৪২. যে শাখায় জীবের ব্যক্তিজনিক পরিস্ফুটন সম্বন্ধে অধ্যয়ন করা হয়, তাকে বলেÑ

ক. জীনতত্ত্ব খ. বিবর্তন

গ. ভ্রুণবিদ্যা ঘ. শারীরবিদ্যা

উত্তর ঃ গ। জাইগোট থেকে ভ্রুণ সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে এমব্রায়োজেনেসিস বলা হয়। 

৪৩.  যে প্রক্রিয়ায় জাইগোট মাইটোসিস বিভাজনের মাধ্যমে বিভাজিত হয়ে অসংখ্য ভ্রƒণকোষ সৃষ্টি করে তাকে বলেÑ

ক. গ্যাস্ট্রুলেশন খ. ক্লিভেজ

গ. ব্লাস্টুলা         ঘ. মরুলা

উত্তর ঃ খ

৪৪. ক্লিভেজে সৃষ্ট ভ্রƒণের প্রতিটি কোষকে বলে-

ক. ব্লাস্টোসিল খ. ব্লাস্টোমিয়ার

গ. ব্লাস্টুলা ঘ. মরুলা

উত্তর ঃ খ

৪৫. ক্রমাগত কোষ বিভাজনের ফলে জাইগোটটি বহুকোষী নিরেট গোলকে পরিণত হয়। এর নাম -

ক. ব্লাস্টোসিল খ. ব্লাস্টোমিয়ার

গ. ব্লাস্টুলা ঘ. মরুলা

উত্তর ঃ ঘ

৪৬. মরুলার কোষগুলো ক্রমশ একস্তরে সজ্জিত হয় এবং এর ভেতরে একটি তরলপূর্ণ গহ্বর সৃষ্টি হয়। ভ্রƒণের এ  দশাকে বলে-

ক. ব্লাস্টোসিল খ. ব্লাস্টোমিয়ার

গ. ব্লাস্টুলা ঘ. মরুলা

উত্তর ঃ গ

৪৭. ব্লাস্টুলার প্রাচীরকে ব্লাস্টোডার্ম এবং তরলপূর্ণ গহ্বরকে বলে। 

ক. ব্লাস্টোসিল খ. ব্লাস্টোমিয়ার

গ. ব্লাস্টুলা ঘ. মরুলা

উত্তর ঃ ক

৪৮. ভ্রƒণ কিসে পরিণত হওয়ার সাথে সাথে ক্লিভেজ দশার পরিসমাপ্তি ঘটে?

ক. ব্লাস্টোসিল খ. ব্লাস্টোমিয়ার

গ. ব্লাস্টুলা ঘ. মরুলা

উত্তর ঃ গ

৪৯. ভ্রুণে আর্কেন্টেরণ নামক প্রাথমিক খাদ্যগহ্বর সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে বলে-

ক. ব্লাস্টোসিল খ. ব্লাস্টোমিয়ার

গ. ব্লাস্টুলা ঘ. মরুলা

উত্তর ঃ ক

৫০. আর্কেন্টেরণ গহ্বরটি যে ছিদ্রপথে বাইরে উন্মুক্ত থাকে, তাকে বলে-

ক. ব্লাস্টোসিল খ. ব্লাস্টোমিয়ার

গ. ব্লাস্টুলা ঘ. ব্লাস্টোপোর

উত্তর ঃ ঘ

৫১. গ্যাস্ট্রুলেশনে সৃষ্ট ভ্রƒণীয় স্তরগুলো থেকে ভ্রূণের অঙ্গকুঁড়ি সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে বলে-

ক. গ্যাস্ট্রুলেশন খ. ক্লিভেজ

গ. অর্গানোজেনেসিস ঘ. গ্যামিটোজেনেসিস

উত্তর ঃ গ