শূন্যস্থানের মাধ্যমে জানি উদ্ভিদের বংশবৃদ্ধি সম্পর্কে

 ১। একটি উদ্ভিদে বহু ............. সৃষ্টি হয়। বীজ

২। বীজ ছাড়াও উদ্ভিদের ................. থেকেও নতুন উদ্ভিদের সৃষ্টি হয়। অঙ্গ

৩। পৃথিবীর প্রতিটি জীব মৃত্যুর পূর্বে তার .................. রেখে যেতে চায়। বংশধর

৪। যে জটিল প্রক্রিয়ায় জীব তার প্রতিরূপ বা বংশধর সৃষ্টি করে তাকে .......................... বলে। প্রজনন বা জনন

৫। প্রজনন বা জনন প্রধানত দুই প্রকার, যথা- ........................................। অযৌন ও যৌন জনন

৬। যে প্রক্রিয়ায় দুটি ভিন্ন ধর্মী জনন কোষের মিলন ছাড়াই জনন সম্পন্ন হয় তাকে ........................ জনন বলে। অযৌন

৭। নিম্নশ্রেণির জীবে ..................... জননের প্রবণতা বেশি। অযৌন

৮। অযৌন জনন প্রধানত দুই ধরনের, যথা- .....................................................। স্পোর উৎপাদন ও অঙ্গজ জনন

৯। প্রধানত ...................... উদ্ভিদে স্পোর বা অণুবীজ উৎপাদনের মাধ্যমে বংশ রক্ষা করার প্রবণতা বেশি দেখা যায়। নিম্নশ্রেণির

১০। উদ্ভিদের ........................ পরিবর্তিত হয়ে অণুবীজবাহী একটি অঙ্গের সৃষ্টি করে। এদের অণুবীজথলি বলে। দেহকোষ

১১। একটি অণুবীজথলিতে সাধারণত অসংখ্য .................... থাকে। অণুবীজ

১২। অণুবীজ থলির বাইরে উৎপন্ন হলে তাকে ........................... বলে। বহিঃঅণুবীজ

১৩। বহিঃঅণুবীজের কোনো কোনোটিকে ............................. বলে। কনিডিয়াম

১৪। ...................... এ থলির মধ্যে অসংখ্য অণুবীজ উৎপন্ন হয়। Mucor

১৫। .......................... কনিডিয়া সৃষ্টির মাধ্যমে বংশ বৃদ্ধি করে। Penicillium

১৬। কোনো ধরনের অযৌন রেণু বা জনন কোষ সৃষ্টি না করে দেহের অংশ খণ্ডিত হয়ে বা রূপান্তরিত হয়ে যে জনন ঘটে তাকে ...................... জনন বলে। অঙ্গজ

১৭। অঙ্গজ জনন প্রাকৃতিক নিয়মে বা স্বতঃস্ফুর্তভাবে ঘটলে তাকে ...................................... বলা হয়। প্রাকৃতিক অঙ্গজ জনন

১৮। যখন কৃত্রিমভাবে অঙ্গজ জনন ঘটানো হয় তখন তাকে ......................................... বলে। কৃত্রিম অঙ্গজ জনন

১৯। Spirogyra, Mucor ইত্যাদি উদ্ভিদে ............................................ এর মাধ্যমে অঙ্গজ জনন হয়। দেহের খন্ডায়ন

২০। ...................... উদ্ভিদের মূল থেকে নতুন উদ্ভিদের সৃষ্টি হতে দেখা যায়। পটল, সেগুন ইত্যাদি

২১। কোনো কোনো উদ্ভিদের মূল খাদ্য সঞ্চয়ের মাধ্যমে বেশ মোটা ও রসাল হয়। এর গায়ে কুঁড়ি সৃষ্টি হয় এবং তা থেকে নতুন উদ্ভিদ গজায়, যেমন- ...........................। মিষ্টি আলু

২২। উদ্ভিদের কিছু কাণ্ডের অবস্থান ও বাইরের চেহারা দেখে তাকে কাণ্ড বলে মনেই হয় না। এরা ..................... কাণ্ড। পরিবর্তিত

২৩। কিছু কিছু উদ্ভিদে মাটির নিচের শাখার অগ্রভাগে খাদ্য সঞ্চয়ের ফলে স্ফীত হয়ে কন্দের সৃষ্টি করে, এদের .......... বলে। টিউবার

২৪। টিউবার কান্ডের উদাহরণ হলো ..............। আলু

২৫। আদা হলো .................. কান্ডের উদাহরণ। রাইজোম

২৬। কচুর লতি কচুর .............. কান্ড। শাখা

২৭। কচু, পুদিনা প্রভৃতি উদ্ভিদের ....................... জননে সাহায্য করে। স্টোলন

২৮। কচুরিপানা, টোপাপানা প্রভৃতি উদ্ভদে ....................... সৃষ্টির মাধ্যমে অঙ্গজ জনন হয়। অফসেট

২৯। কোনো কোনো উদ্ভিদের কাক্ষিক মুকুলের বৃদ্ধি যথাযথভাবে না হয়ে একটি পিণ্ডের মতো আকার ধারণ করে। এদের ...............  বলে। বুলবিল

৩০। চুপড়ি আলু ................ এর উদাহরন। বুলবিল

৩১। ............................... পাতার কিনারায় মুকুল সৃষ্টি হয়ে নতুন উদ্ভিদ উৎপন্ন হয়। পাথরকুচি

৩২। ..................................... উৎপাদিত উদ্ভিদ মাতৃউদ্ভিদের মতো গুণসম্পন্ন হওয়ায় নতুন বৈশিষ্ট্যর সমাবেশ ঘটে না। প্রাকৃতিক অঙ্গজ জননে

৩৩। উন্নত গুণসম্পন্ন অর্থকরী ফসলের ক্ষেত্রে অনেক সময় .................................... ঘটানো হয়। কৃত্রিম অঙ্গজ জনন

৩৪। কলম / গ্রাফটিং এবং শাখা কলম ............................. এর উদাহরণ। কৃত্রিম অঙ্গজ জনন


৩৫। ....................... ব্যবহার করে নতুন গোলাপ গাছ উৎপন্ন করা যায়। শাখা কলম

৩৬। একটি সম্পূর্ণ ফুলের মোট পাঁচটি অংশ থাকে। যেমন- .................................................................। পুষ্পাক্ষ, বৃতি, দল বা পাপড়ি, পুংকেশর ও গর্ভকেশর

৩৭। যদি কোনো ফুলে পাঁচটি অংশের মধ্যে একটি বা দুটি অংশ না থাকে তবে তাকে ........................... ফুল বলে। অসম্পূর্ণ

৩৮। কখনো কখনো ফুলে পাঁচটি অংশ ছাড়াও বৃতির নিচে একটি অতিরিক্ত অংশ থাকে। একে ...................... বলে। উপবৃতি

৩৯। ............... ফুলে উপবৃতি দেখা যায়। জবা

৪০। সে সব ফুলে বৃন্ত থাকে সেগুলোকে ..................... ফুল বলে। সবৃন্তক

৪১। যে ফুলগুলোয় বৃন্ত থাকে না সেগুলো ........................ ফুল। অবৃন্তক

৪২। ফুলের সবচেয়ে বাইরের স্তবককে .................. বলে। বৃতি

৪৩। বৃতি সাধারণত ..................... রঙের হয়। সবুজ

৪৪। বৃতি খণ্ডিত না হলে সেটি ................ বৃতি, কিন্তু যখন এটি খণ্ডিত হয় তখন ................. বৃতি বলে। যুক্ত, বিযুক্ত

৪৫। বিযুক্ত বৃতির প্রতিটি খণ্ডকে ........................ বলে। বৃত্যাংশ

৪৬। ................. ফুলের অন্য অংশগুলোকে বিশেষত কুড়ি অবস্থায় রোদ, বৃষ্টি ও পোকা-মাকড় থেকে রক্ষা করে। বৃতি

৪৭। ফুলের বাইরের দিক থেকে দ্বিতীয় স্তবক হলো .............................। দলমন্ডল

৪৮। কতগুলো পাপড়ি মিলে ....................... গঠন করে। দলমণ্ডল

৪৯। দলমন্ডলের প্রতিটি অংশকে ........................ বলে। পাপড়ি বা দলাংশ

৫০। ........................ রঙিন হওয়ায় পোকা-মাকড় ও পশুপাখি আকর্ষণ করে এবং পরাগায়ন নিশ্চিত করে। দলমন্ডল

৫১। ............................ ফুলের অন্য অংশগুলোকে রোদ, বৃষ্টি থেকে রক্ষা করে। দলমন্ডল

৫২। ফুলের ফুলের তৃতীয় স্তবক হলো .....................................। পুংস্তবক/পুংকেশর

৫৩। পুংকেশরের দণ্ডের মতো অংশকে পুংদণ্ড এবং শীর্ষের থলির মতো অংশকে ........................ বলে। পরাগধানী

৫৪। পরাগধানীর মধ্যে ...................... উৎপন্ন হয়। পরাগরেণু

৫৫। পরাগরেণু থেকে .................... উৎপন্ন হয়। পুং জননকোষ

৫৬। ফুলের চতুর্থ স্তবক হলো .............................। স্ত্রীস্তবক বা গর্ভকেশর

৫৭। এক বা একাধিক .................... নিয়ে একটি স্ত্রীস্তবক গঠিত হয়। গর্ভপত্র

৫৮। একের অধিক গর্ভপত্র সম্পূর্ণভাবে পরস্পরের সাথে যুক্ত থাকলে তাকে ........................................ , আর আলাদা থাকলে .......................................... বলে। যুক্তগর্ভপত্রী, বিযুক্তগর্ভপত্রী

৫৯। একটি গর্ভপত্রের তিনটি অংশ, যথা- ..................................................। গর্ভাশয়, গর্ভদণ্ড ও গর্ভমুণ্ড

৬০। গর্ভাশয়ের ভিতরে ................. সাজানো থাকে। ডিম্বক

৬১। ডিম্বকে ...................................... সৃষ্টি হয়। স্ত্রী জননকোষ বা ডিম্বাণু

৬২। ............................. এবং ................................... সরাসরি জনন কাজে অংশগ্রহণ করে। পুংজনননকোষ, স্ত্রীজননকোষ বা ডিম্বাণু

৬৩। বৃতি ও দলমন্ডলকে ফুলের ....................... স্তবক এবং পুংস্তবক ও স্ত্রীস্তবককে ........................ স্তবক বলে। সাহায্যকারী, অত্যাবশ্যকীয়

৬৪। কান্ডের শীর্ষমুকুল বা কাক্ষিক মুকুল থেকে উৎপন্ন একটি শাখায় ফুলগুলো বিশেষ একটি নিয়মে সাজানো থাকে। ফুলসহ এই শাখাকে ................... বলে। পুষ্পমঞ্জরি

৬৫। পুষ্পমঞ্জরির শাখার বৃদ্ধি অসীম হলে ................ পুষ্পমঞ্জরি এবং সসীম হলে তাকে ................ পুষ্পমঞ্জরি বলে। অনিয়ত, নিয়ত

৬৬। পরাগায়নকে .........................ও বলা হয়। পরাগসংযোগ

৬৭। ..................... ফল ও বীজ উৎপাদন প্রক্রিয়ার পূর্বশর্ত। পরাগায়ন


৬৮। ফুলের পরাগধানী হতে পরাগরেণু একই ফুলে অথবা একই জাতের অন্য ফুলের গর্ভমুন্ডে স্থানান্তরিত হওয়াকে ................. বলে। পরাগায়ন

৬৯। পরাগায়ন দু’প্রকার। যথা- .....................................................। স্ব-পরাগায়ন ও পর পরাগায়ন

৭০। একই ফুলে বা একই গাছের ভিন্ন দুটি ফুলের মধ্যে যখন পরাগায়ন ঘটে তখন তাকে ......................................... বলে। স্ব-পরাগায়ন

৭১। সরিষা, কুমড়া, ধুতুরা ইত্যাদি উদ্ভিদে ........... পরাগায়ন ঘটে। স্ব

৭২। একই প্রজাতির দুটি ভিন্ন উদ্ভিদের ফুলের মধ্যে যখন পরাগায়ন ঘটে তখন তাকে ......................... বলে। পর-পরাগায়ন

৭৩। শিমুল, পেঁপে ইত্যাদি গাছের ফুলে ......... পরাগায়ন হতে দেখা যায়। পর

৭৪। যে বাহক পরাগরেণু বহন করে গর্ভমুন্ড পর্যন্ত নিয়ে যায় তাকে পরাগায়নের ................ বলে। মাধ্যম

৭৫। বায়ু, পানি, কীটপতঙ্গ, পাখি, বাদুড়, শামুক এমনকি মানুষ পরাগায়নের .................... হিসেবে কাজ করে থাকে। মাধ্যম

৭৬। পরাগায়নের মাধ্যমগুলোর সাহায্য পেতে ফুলের গঠনে কিছু পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। একে ..................... বলা হয়। অভিযোজন

৭৭। জবা, কুমড়া, সরিষা প্রভৃতি ............... পরাগী ফুল। পতঙ্গ

৭৮। ধান একটি ......... পরাগী ফুল। বায়ু

৭৯। পানি পরাগী স্ত্রী ফুলের বৃন্ত ................ কিন্তু পুং ফুলের বৃন্ত ..............। লম্বা, ছোট

৮০। পাতা শ্যাওলা একটি ............. পরাগী ফুল। পানি

৮১। কদম, শিমুল, কচু ইত্যাদি ............ পরাগী ফুল। প্রাণি

৮২। ................. সৃষ্টি নিষিক্তকরণের পূর্বশর্ত। জননকোষ/গ্যামেট

৮৩। একটি পুংগ্যামেট অন্য একটি স্ত্রী-গ্যামেটের সঙ্গে পরিপূর্ণভাবে মিলিত হওয়াকে ..................... বলে। নিষিক্তকরণ

৮৪। পরাগায়নের ফলে পরাগরেণু ............. স্থানান্তরিত হয়। গর্ভমুন্ডে

৮৫। পরাগরেণু গর্ভমুন্ড নিঃসৃত রস শুষে নিয়ে ফুলে উঠে এবং এর আবরণ ভেদ করে একটি নালি বেরিয়ে আসে। এটি ..............। পরাগনালি

৮৬। পরাগনালি গর্ভদন্ড ভেদ করে গর্ভাশয়ে ................... কাছে গিয়ে পৌঁছে। ডিম্বকের

৮৭। পরাগনালিতে ......... পুংগ্যামেট সৃষ্টি হয়। দুটি

৮৮। ডিম্বকের ভিতর .................. থাকে। ভ্রƒণথলি

৮৯। ভ্রƒণথলির মধ্যে ........................................ উৎপন্ন হয়। স্ত্রী গ্যামেট বা ডিম্বাণু

৯০। পরাগনালির দুইটি পুংগ্যামেটের একটি স্ত্রী গ্যামেটের সাথে মিলিত হয় এবং অন্য পুংগ্যামেটটি গৌণ নিউক্লিয়াসের সাথে মিলিত হয় এবং ................ উৎপন্ন করে। সস্য

৯১। লাউ, কুমড়া, ঝিঙা, পটল ইত্যাদি সবজি হিসেবে খাওয়া হলেও প্রকৃতপক্ষে এগুলো সবই .............। ফল

৯২। নিষিক্তকরণ প্রক্রিয়া গর্ভাশয়ে যে উদ্দীপনার সৃষ্টি করে তার কারণে ধীরে ধীরে ................ ফলে পরিণত হয়। গর্ভাশয়টি

৯৩। গর্ভাশয়ের ডিম্বকগুলো ................ রূপান্তরিত হয়। বীজে

৯৪। নিষিক্তকরণের পর গর্ভাশয় এককভাবে অথবা ফুলের অন্যান্য অংশসহ পরিপুষ্ট হয়ে যে অঙ্গ গঠন করে তাকে ............ বলে। ফল

৯৫। শুধু গর্ভাশয় ফলে পরিণত হলে তাকে .............. বলে। প্রকৃত ফল

৯৬। আম, কাঁঠাল প্রভৃতি .............. ফল। প্রকৃত

৯৭। গর্ভাশয় ছাড়া ফুলের অন্যান্য অংশ পুষ্ট হয়ে যখন ফলে পরিণত হয় তখন তাকে .............. ফল বলে। অপ্রকৃত

৯৮। আপেল, চালতা ইত্যাদি .............. ফল। অপ্রকৃত

৯৯। প্রকৃত ও অপ্রকৃত ফলকে তিনভাগে ভাগ করা যায়, যেমন- ....................................................। সরল ফল, গুচ্ছ ফল ও যৌগিক ফল


১০০। ফুলের একটি মাত্র গর্ভাশয় থেকে যে ফলের উৎপত্তি তাকে ............. ফল বলে। সরল

১০১। আম একটি রসাল ................ ফল। সরল

১০২। আম, জাম, কলা প্রভৃতি ............... সরল ফল। রসাল

১০৩। রসাল ফল পাকলে .................... ফেটে যায় না। ফলত্বক

১০৪। যে ফলের ফলত্বক পাতলা এবং পরিপক্ক হলে ত্বক শুকিয়ে ফেটে যায় তাকে ..................... ফল বলে। নীরস

১০৫। শিম, ঢেঁড়স, সরিষা ইত্যাদি ............... সরল ফল। নীরস

১০৬। একটি ফুলে যখন অনেকগুলো গর্ভাশয় থাকে এবং প্রতিটি গর্ভাশয় ফলে পরিণত হয়ে একটি বোঁটার উপর গুচ্ছাকারে থাকে তখন তাকে ............... ফল বলে। গুচ্ছ  

১০৭। চম্পা, নয়নতারা, আকন্দ, আতা, শরীফা ইত্যাদি ............. ফল। গুচ্ছ

১০৮। একটি মঞ্জরির সম্পূর্ণ অংশ যখন একটি ফলে পরিণত হয় তখন তাকে .................... ফল বলে। যৌগিক

১০৯। আনারস, কাঁঠাল ইত্যাদি ...................... ফল। যৌগিক

১১০। ছোলা বীজের সুঁচালো অংশের কাছে একটি ছিদ্র আছে, একে .................................. বলে। মাইক্রোপাইল বা ডিম্বকরন্ধ্র

১১১। বীজের মাইক্রোপাইল দিয়ে .................... বাইরে বেরিয়ে আসে। ভ্রƒণমূল

১১২। ভ্রƒণকান্ডের নিচের অংশকে ................................ ও ভ্রƒণমূলের উপরের অংশকে ............................... বলে। বীজপত্রাধিকান্ড (এপিকোটাইল), বীজপত্রাবকান্ড (হাইপোকোটাইল)

১১৩। বীজের ভ্রƒণমূল, ভ্রƒণকান্ড ও বীজপত্রকে একত্রে ................ এবং বাইরের আবরণকে ................ বলে। ভ্রƒণ, বীজত্বক

১১৪। বীজত্বকের বাইরের অংশকে ............ এবং ভিতরের অংশকে ............... বলে। টেস্টা, টেগমেন

১১৫। বীজ থেকে শিশু উদ্ভিদ উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াকে .............................. বলে। অঙ্কুরোদগম

১১৬। যথাযথভাবে অঙ্কুরোদগম হওয়ার জন্য ......................................... প্রয়োজন। পানি, তাপ ও অক্সিজেন

১১৭। যখন ভ্রƒণকান্ড মাটি ভেদ করে উপরে উঠে আসে কিন্তু বীজপত্রটি মাটির ভিতরে থেকে যায় তখন তাকে ...................... অঙ্কুরোদগম বলে। মৃদগত

১১৮। ছোলা, ধান ইত্যাদি উদ্ভিদে ......................... অঙ্কুরোদগম দেখা যায়। মৃদগত

১১৯। যখন বীজপত্রসহ ভ্রƒণমুকুল মাটি ভেদ করে উপরে উঠে আসে তখন তাকে ..................... অঙ্কুরোদগম বলে। মৃদভেদী

১২০। কুমড়া, রেড়ী, তেঁতুল প্রভৃতি বীজে ...................... অঙ্কুরোদগম দেখা যায়। মৃদভেদী

১২১। ছোলাবীজ একটি .................... দ্বিবীজপত্রী বীজ। অসস্যল

১২২। ছোলা বীজের মৃদগত অঙ্কুরোদগমের কারণ হলো .................................................। বীজপত্রাধিকান্ডের অতিরিক্ত বৃদ্ধি