শূণ্যস্থানের মাধ্যমে জীবের বৃদ্ধি ও বংশগতি সম্পর্কে জানি

 ১। প্রতিটি জীবের দেহ ................. দিয়ে গঠিত। কোষ

২। এককোষী জীবগুলো ......................... দ্বারা বংশবৃদ্ধি করে। কোষ বিভাজন

৩। বহুকোষী জীবের ................... সংখ্যা বৃদ্ধি হয়ে জীবদেহের সামগ্রিক বৃদ্ধি ঘটে। দেহকোষের 

৪। ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার পর বহুকোষী জীবের জীবন শুরু হয় .................... কোষ থেকে। একটি মাত্র

৫। ................................... ক্রমাগত বিভাজিত হয়ে সৃষ্টি করে লক্ষ লক্ষ কোষ দিয়ে গঠিত বিশাল দেহ। নিষিক্ত ডিম্বাণু অর্থাৎ এককোষী জাইগোট

৬। জীবদেহে তিন ধরনের কোষ বিভাজন দেখা যায়, যথা- (১) ...................... (২) ........................ (৩) ...................। অ্যামাইটোসিস, মাইটোসিস, মিয়োসিস

৭। ........................ কোষ বিভাজন ব্যাকটেরিয়া, ঈস্ট, ছত্রাক, অ্যামিবা ইত্যাদি এককোষী জীবে হয়। অ্যামাইটোসিস

৮। এককোষী জীবগুলো ......................... প্রক্রিয়ায় বিভক্ত হয়ে বংশবৃদ্ধি করে। অ্যামাইটোসিস

৯। .............................. কোষ বিভাজনে মাতৃকোষের নিউক্লিয়াস ও সাইটোপ্লাজম সরাসরি বিভক্ত হয়ে দুটি অপত্য কোষ সৃষ্টি করে। অ্যামাইটোসিস

১০। অ্যামাইটোসিসকে ................. কোষ বিভাজন বলে। প্রত্যক্ষ

১১। উন্নত শ্রেণির প্রাণীর ও উদ্ভিদের দেহকোষ ................... প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়। মাইটোসিস

১২। ........................ কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় মাতৃকোষের নিউক্লিয়াস একবার বিভাজিত হয়ে সমআকৃতির, সমগুণ সম্পন্ন ও সমসংখ্যক ক্রোমোজোম বিশিষ্ট দুটি অপত্য কোষ সৃষ্টি করে। মাইটোসিস

১৩। ........................... কোষ বিভাজনের ফলে প্রাণী এবং উদ্ভিদ দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে বৃদ্ধি পায়। মাইটোসিস

১৪। মাইটোসিস কোষ বিভাজন দ্বারা উদ্ভিদের ..................... টিস্যুর কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি ঘটে। ভাজক

১৫। জনন কোষ উৎপন্নের সময় ...................... কোষ বিভাজন ঘটে। মিয়োসিস

১৬। মিয়োসিস কোষ বিভাজনে মাতৃকোষের ....................... পরপর দুবার বিভাজিত হলেও ..................... বিভাজিত হয় মাত্র একবার। নিউক্লিয়াস, ক্রোমোজোম

১৭। মিয়োসিস কোষ বিভাজনে অপত্য কোষে ..................... সংখ্যা অর্ধেক হয়ে যায়। কোমোজোম

১৮। মিয়োসিস কোষ বিভাজনকে ................... বিভাজনও বলা হয়। হ্রাসমূলক

১৯। জনন মাতৃকোষ থেকে পুং ও স্ত্রী গ্যামেট উৎপন্নের সময় .................. কোষ বিভাজন হয়। মিয়োসিস

২০। মাইটোসিস কোষ বিভাজন .......... কোষের এক ধরনের বিভাজন পদ্ধতি। দেহ

২১। মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় মাতৃকোষের নিউক্লিয়াসটি ....... বার বিভাজিত হয়। এক

২২। মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় মাতৃকোষটি বিভাজিত হয়ে সমগুণ সম্পন্ন ......... টি অপত্য কোষ সৃষ্টি করে। দুই

২৩। মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় মাতৃকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা ও অপত্য কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা .............. থাকে। সমান/অপরিবর্তিত

২৪। মাইটোসিসকে ............................ বিভাজনও বলা হয়। ইকুয়েশনাল বা সমীকরণিক

২৫। মাইটোসিস বিভাজন ................... নিউক্লিয়াসযুক্ত জীবের দেহকোষে ঘটে। প্রকৃত

২৬। উদ্ভিদের বর্ধনশীল অংশের ভাজক টিস্যু যেমন- কান্ড, মূলের অগ্রভাগ, ভ্রƒণমুকুল ও ভ্রƒণমূল, বর্ধনশীল পাতা, মুকুল ইত্যাদিতে ............................... কোষ বিভাজন দেখা যায়। মাইটোসিস


২৭। প্রাণীদেহের দেহকোষে, ভ্রƒণের পরিবর্ধনের সময়, নিম্নশ্রেণির প্রাণীর ও উদ্ভিদের অযৌন জননের সময় ............................ বিভাজন হয়। মাইটোসিস

২৮। প্রাণীর স্নায়ুটিস্যুর স্নায়ুকোষে, স্তন্যপায়ী প্রাণীর পরিণত লোহিত রক্ত কণিকা ও অনুচক্রিকা এবং উদ্ভিদের স্থায়ী টিস্যুর কোষে ....................... বিভাজন ঘটে না। মাইটোসিস

২৯। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের প্রথম পর্যায়ে ................. এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে সাইটোপ্লাজম বিভাজিত হয়। নিউক্লিয়াস

৩০। নিউক্লিয়াসের বিভাজনকে ......................... বলে। ক্যারিওকাইনেসিস

৩১। সাইটোপ্লাজমের বিভাজনকে ................................ বলে। সাইটোকাইনেসিস

৩২। মাইটোসিস কোষ বিভাজনেরর ক্যারিওকাইনেসিস ও সাইটোকাইনেসিস শুরু হওয়ার আগে কোষটির নিউক্লিয়াসকে কিছু প্রস্তুতিমূলক কাজ করতে হয়। কোষটির এ অবস্থাকে ....................... বলে। ইন্টারফেজ

৩৩। ক্যারিওকাইনেসিস পর্যায়টিকে পাঁচটি ধাপে বিভক্ত করা হয়েছে। ধাপগুলো হলো- ১. ................ ২. ................... ৩. ................... ৪. ....................... ৫. .........................। প্রোফেজ, প্রো-মেটাফেজ, মেটাফেজ, অ্যানাফেজ, টেলোফেজ

৩৪। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী ধাপ ....................। প্রোফেজ

৩৫। প্রোফেজ ধাপে কোষের নিউক্লিয়াস আকারে .............. হয়। বড়

৩৬। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের প্রোফেজ ধাপে পানি বিয়োজনের ফলে নিউক্লিয়ার জালিকা ভেঙ্গে গিয়ে কতগুলো নির্দিষ্ট সংখ্যক আঁকাবাঁকা সুতার মতো অংশের সৃষ্টি হয়। এগুলোকে ........................ বলে। ক্রোমোজোম

৩৭। প্রোফেজ ধাপে প্রতিটি ক্রোমোজোম লম্বালম্বিভাবে বিভক্ত হয়ে দুটি ...................... গঠন করে। ক্রোমাটিড

৩৮। ক্রোমাটিডগুলো ......................... নামক একটি বিন্দুতে যুক্ত থাকে। সেন্ট্রোমিয়ার

৩৯। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের .......................... ধাপে নিউক্লিয়ার পর্দা ও নিউক্লিওলাস প্রায় বিলুপ্ত হয়ে যায়। প্রো-মেটাফেজ

৪০। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের প্রো-মেটাফেজ ধাপে কোষের উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত কতগুলো তন্তুর আবির্ভাব ঘটে। এগুলো মাকুর আকৃতি ধারণ করে তাই একে ........................... বলে। স্পিন্ডল যন্ত্র

৪১। স্পিন্ডল যন্ত্রের মধ্যভাগকে ....................... বলে। বিষুবীয় অঞ্চল

৪২। প্রাণিকোষে মাইটোসিস কোষ বিভাজনের প্রো-মেটাফেজ ধাপে সেন্ট্রিওল দুটির চারদিক থেকে বিচ্ছুরিত রশ্মির মতো ..................... আবির্ভাব ঘটে এবং কোষের দুই বিপরীত মেরুতে পৌঁছাতে স্পিন্ডল তন্তু গঠন করে। অ্যাস্টার রশ্মির

৪৩। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ................ ধাপে ক্রোমোজোমগুলো স্পিন্ডল যন্ত্রের বিষুবীয় অঞ্চলে আসে এবং সেন্ট্রোমিয়ারের সাথে তন্তু দিয়ে আটকে থাকে। মেটাফেজ

৪৪। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ..................... ধাপে ক্রোমোজোমগুলো সবচেয়ে খাটো ও মোটা দেখায়। মেটাফেজ

৪৫। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ...................... ধাপে প্রতিটি ক্রোমোজোমের সেন্ট্রোমিয়ার দুভাগে বিভক্ত হয়ে যায়, ফলে প্রত্যেক ক্রোমাটিডে একটি করে সেন্ট্রোমিয়ার থাকে। অ্যানাফেজ

৪৬। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের অ্যানাফেজ ধাপে ক্রোমাটিডগুলো পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এ অবস্থায় প্রতিটি ক্রোমাটিডকে .............................. বলে। অপত্য ক্রোমোজোম

৪৭। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের অ্যানাফেজ ধাপে অপত্য ক্রোমোজোমের অর্ধেক উত্তর মেরুর দিকে এবং অর্ধেক দক্ষিণ মেরুর দিকে অগ্রসর হতে থাকে। এ সময় ক্রোমোজোমগুলো ইংরেজি বর্ণমালার .................................. আকৃতি বিশিষ্ট হয়। V, L, J  অথবা I

৪৮। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ................... ধাপে ক্রোমোজোমগুলো বিপরীত মেরুতে এসে পৌঁছায়। টেলোফেজ

৪৯। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের .......................... ধাপে উভয় মেরুর ক্রোমোজোমগুলোকে ঘিরে নিউক্লিয়ার পর্দা এবং নিউক্লিওলাসের পুনঃ আবির্ভাব ঘটে। টেলোফেজ

৫০। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের টেলোফেজ ধাপে প্রাণিকোষের উভয় মেরুতে একটি করে .................... সৃষ্টি হয়। সেন্ট্রিওল

৫১। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের টেলোফেজ ধাপের শেষের দিকে ক্রোমোজোমগুলো সরু ও লম্বা আকার ধারণ করে পরস্পরের সাথে জট পাকিয়ে ............................ গঠন করে। নিউক্লিয়ার রেটিকুলাম

৫২। টেলোফেজ ধাপের শেষ পর্যায়ে দুই মেরুতে দুটি অপত্য নিউক্লিয়াস গঠিত হয় এবং ............................ সমাপ্তি ঘটে। ক্যারিওকাইনেসিসের

৫৩। নিউক্লিয়াসের বিভাজন শেষ হওয়ার সাথে সাথে .................................. শুরু হয়। সাইটোকাইনেসিস

৫৪। প্রকৃতপক্ষে মাইটোসিস বিভাজনের ...................... দশাতেই সাইটোকাইনেসিস শুরু হয়। টেলোফেজ

৫৫। টেলোফেজ ধাপের শেষে বিষুবীয় তলে এন্ডোপ্লাজমিক জালিকার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশগুলো জমা হয় এবং পরে এরা মিলিত হয়ে .......................... গঠন করে। কোষপ্লেট

৫৬। কোষপ্লেট পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত হয়ে .......................... গঠন করে। কোষপ্রাচীর

৫৭। প্রাণিকোষে মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ক্ষেত্রে নিউক্লিয়াসের বিভাজনের সাথে সাথে কোষের মাঝামাঝি অংশে কোষপর্দার উভয় পাশ থেকে দুটি ................. সৃষ্টি হয়। খাঁজ

৫৮। উদ্ভিদ কোষের কোষপ্লেট গঠিত হয় এবং প্রাণিকোষে ................................. পদ্ধতিতে সাইটোকাইনেসিস ঘটে। ক্লিভেজ বা ফারোয়িং

৫৯। বৃদ্ধি ও অযৌন জননের জন্য ........................... কোষ বিভাজন অপরিহার্য। মাইটোসিস

৬০। যৌন জননে ................... জনন কোষের মিলনের প্রয়োজন পড়ে। পুং ও স্ত্রী

৬১। যদি জনন কোষগুলোর সংখ্যা দেহকোষের সমান থেকে যায় তাহলে জাইগোট কোষে জীবটির ক্রোমোজোম সংখ্যা দেহকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার .................... হয়ে যাবে। দ্বিগুন

৬২। মিয়োসিস কোষ বিভাজনে জননকোষে ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার .................. হয়ে যায়। অর্ধেক

৬৩। মিয়োসিস কোষ বিভাজনের কারণে নির্দিষ্ট প্রজাতির ক্রোমোজোম সংখ্যার ....................... বজায় থাকে। ধ্রুবতা

৬৪। জননকোষ সৃষ্টির সময় এবং নিম্নশ্রেণির উদ্ভিদের জীবন চক্রের কোনো এক সময় যখন অপত্য কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যার অর্ধেক হয় তখন কোষের ক্রোমোজোর সংখ্যার যে অবস্থাকে ....................... বলে। হ্যাপ্লয়েড

৬৫। যখন দুটি হ্যাপ্লয়েড কোষের মিলন ঘটে তখন সে অবস্থাকে ......................... বলে। ডিপ্লয়েড

৬৬। .......................... কোষ বিভাজন হয় বলেই প্রতিটি প্রজাতির বৈশিষ্ট্য বংশ পরম্পরায় টিকে থাকতে পারে। মিয়োসিস

৬৭। ডিপ্লয়েড জীবের ............................. এবং হ্যাপ্লয়েড জীবের জাইগোটে মিয়োসিস ঘটে। জনন মাতৃকোষ

৬৮। মিয়োসিস কোষ বিভাজনে একটি কোষ থেকে ....................... কোষের সৃষ্টি হয়। চারটি

৬৯। মিয়োসিস কোষ বিভাজনে ক্রোমোজোম একবার বিভক্ত হয় এবং ........................... দুবার বিভক্ত হয়। নিউক্লিয়াস

৭০। মিয়োসিস কোষ বিভাজনে সৃষ্ট চারটি কোষের নিউক্লিয়াসে ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃ নিউক্লিয়াসের ক্রোমোজোম সংখ্যার ........... হয়। অর্ধেক

৭১। মিয়োসিস কোষ বিভাজন প্রধানত জীবের ............................. সৃষ্টির সময় জনন মাতৃকোষে ঘটে। জনন কোষ/গ্যামেট

৭২। সপুষ্পক উদ্ভিদের ........................................ মধ্যে এবং উন্নত প্রাণিদেহে ................................ এর মধ্যে মিয়োসিস ঘটে। পরাগধানী ও ডিম্বকের, শুক্রাশয় ও ডিম্বাশয়

৭৩। মিয়োসিস কোষ বিভাজনের সময় একটি জনন মাতৃকোষ পরপর দুই ধাপে বিভাজিত হয়। প্রথম বিভাজনকে .................. এবং দ্বিতীয় বিভাজনকে ....................... বলা হয়। মিয়োসিস-১, মিয়োসিস-২

৭৪। মিয়োসিস-১ বিভাজনের সময় সৃষ্ট দুইটি অপত্য কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা ................ হয়। অর্ধেক

৭৫। মিয়োসিস-২ বিভাজনটি ............................ কোষ বিভাজনের অনুরূপ। মাইটোসিস

৭৬। মিয়োসিস কোষ বিভাজনে সৃষ্ট চারটি অপত্যকোষে ................... সংখ্যক ক্রোমোজোম থাকে। হ্যাপ্লয়েড

৭৭। মাতাপিতার বৈশিষ্ট্য যে প্রক্রিয়ায় সন্তানসন্ততিতে সঞ্চারিত হয়, তাকে ....................... বলে। বংশগতি

৭৮। সন্তানরা পিতামাতার যেসব বৈশিষ্ট্য পায়, সেগুলোকে বলে .......................। বংশগত বৈশিষ্ট্য

৭৯। ঊনবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে প্রথম যিনি বংশগতির ধারা সম্বন্ধে সঠিক ধারণা দেন তার নাম .........................। গ্রেগর জোহান মেন্ডেল

৮০। বর্তমানে বংশগতি সম্বন্ধে আধুনিক যে তত্ত্ব প্রচলিত আছে তা মেন্ডেলের আবিষ্কৃত তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এজন্য মেন্ডেলকে ...................... জনক বলা হয়। জিনতত্ত্বের

৮১। নিউক্লিয়াসে অবস্থিত নির্দিষ্ট সংখ্যক সুতার মতো যে অংশগুলো জীবের বংশগত বৈশিষ্ট্য বহন করে তাদের ................ বলে। ক্রোমোজোম

৮২। প্রতিটি ক্রোমোজোমের প্রধান দুটি অংশ থাকে- ..............................। ক্রোমাটিড ও সেন্ট্রোমিয়ার

৮৩। নিউক্লিক এসিড দুই ধরনের যথা-...................................................। DNA (ডিঅক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড) এবং RNA (রাইবোনিউক্লিক এসিড)।

৮৪। ক্রোমোজোমের প্রধান উপাদান ..............। DNA

৮৫। সাধারণত ক্রোমোজোমের ................... অণুগুলোই জীবের চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের প্রকৃত ধারক এবং জীবদেহের বৈশিষ্ট্যগুলো পুরুষাণুক্রমে বহন করে। DNA

৮৬। বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী DNA এর অংশকে ................... নামে অভিহিত করা হয়। জিন

৮৭। DNA হলো ক্রোমোজোমে অবস্থিত জিনের ...........................। রাসায়নিক রূপ

৮৮। যেসব জীবে DNA থাকে না কেবল RNA থাকে সে ক্ষেত্রে RNA ............... হিসেবে কাজ করে। জিন

৮৯। তামাক গাছের মোজাইক ভাইরাসে (TMV) ................... জিন হিসেবে কাজ করে। RNA

৯০। ..................... জিনকে একবংশ থেকে পরবর্তী বংশে বহন করার জন্য বাহক হিসেবে কাজ করে বংশগতির ধারা অক্ষুন্ন রাখে। ক্রোমোজোম

৯১। ...................... কোষ বিভাজনের দ্বারা বংশগতির ধারা অব্যাহত থাকে। মিয়োসিস

৯২। ক্রোমোজোম বংশগতির ধারা অক্ষুন্ন রাখার জন্য কোষ বিভাজনের সময় জিনকে সরাসরি মাতাপিতা থেকে বহন করে পরবর্তী বংশধরে নিয়ে যায়। এ কারণে ক্রোমোজোমকে ................................ বলা হয়। বংশগতির ভৌত ভিত্তি

৯৩। মানুষের প্রতিটি দেহকোষে ........... টি ক্রোমোজোম থাকে। ৪৬

৯৪। বংশগতির ধারক .............. এবং বংশানুক্রমে এগুলোর বাহক ......................। জিন, ক্রোমোজোম