শূন্যস্থান পূরণের মাধ্যমে জানি খাদ্য ও পুষ্টি সম্পর্কে

১। দেহের বৃদ্ধি, শক্তি ও বেঁচে থাকার জন্য প্রতিটি প্রাণীর ................ অপরিহার্য। খাদ্য

২। মানবদেহকে ..................... রাখার জন্য খাদ্য অপরিহার্য। সুস্থ-সবল

৩। আমিষ, শর্করা, তেল ও চর্বি ইত্যাদি ................ আমরা খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করি। জৈবযৌগ

৪। বিভিন্ন ধরনের খাদ্য থেকে আমরা ............... পাই। পুষ্টি

৫। যে সকল জৈব উপাদান জীবের দেহ গঠন, ক্ষয়পূরণ ও শক্তি উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় তাদেরকে ............. বলে। খাদ্য।

৬। খাদ্য থেকে জীব ............. লাভ করে। পুষ্টি

৭। মানবদেহকে একটি ............... এর সাথে তুলনা করা হয়। ইঞ্জিন

৮। অন্যান্য ইঞ্জিনের মতো আমাদের দেহ ইঞ্জিনটি চালানোর জন্য চাই ................। শক্তি

৯। ............ আমাদের দেহের পুষ্টি চাহিদা পূরণ করে ও শক্তি যোগায়। খাদ্য

১০। খাদ্যের মূল উৎস .................। সজীব দেহ

১১। খাদ্যের মধ্যে যে সকল উপাদান বা পুষ্টিদ্রব্য থাকে তা আমাদের দেহে প্রধানত ........ টি কাজ করে। তিন

১২। খাদ্য জীবের .............., ক্ষয়পূরণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করে। বৃদ্ধি সাধন

১৩। খাদ্য ......... ও ............. শক্তি প্রদান করে। তাপ, কর্ম

১৪। খাদ্য দেহের রোগ প্রতিরোধ, সুস্থতা বিধান ও ........................ কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। শারীরবৃত্তীয়

১৫। পুষ্টি একটি ..............। প্রক্রিয়া

১৬। যে প্রক্রিয়ায় খাদ্যবস্তু খাওয়ার পরে পরিপাক হয় এবং জটিল খাদ্য উপাদানগুলো ভেঙ্গে সরল উপাদানে পরিণত হয় তাকে ............... বলে। পুষ্টি

১৭। শোষণের পরে খাদ্য উপাদানগুলো দেহের সকল অঙ্গের ক্ষয়প্রাপ্ত কোষের ................... ও দেহের বৃদ্ধির জন্য নতুন কোষ গঠন করে। পুনর্গঠন

১৮। শোষিত খাদ্য দেহের ................ উৎপাদন, রোগ প্রতিরোধ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পুষ্টি যোগায়। তাপ

১৯। ......................হচ্ছে প্রতিদিনের খাবারের গুণসম্পন্ন সেসব উপাদান যা দেহের শক্তি ও যথাযথ বৃদ্ধি নিশ্চিত করে, মেধা ও বুদ্ধি বাড়ায়, রোগ প্রতিরোধ করে, অসুখ বিসুখ থেকে তাড়াতাড়ি সেরে উঠতে সাহায্য করে এবং মানুষকে কর্মক্ষম করে। পুষ্টি উপাদান

২০। কোন খাদ্যে কী পরিমাণ ও কত রকম খাদ্য উপাদান থাকে তার উপর নির্ভর করে ঐ খাদ্যের .......................। পুষ্টিমান বা পুষ্টিমূল্য

২১। সিদ্ধ চালে ........... % শ্বেতসার ও ............ % স্নেহ পদার্থ থাকে। ৭৯, ৬

২২। ১০০ গ্রাম চাল থেকে ..................... কিলোক্যালরি শক্তি পাওয়া যায়। ৩৪৫-৩৪৯ 

২৩। সিদ্ধ চালো শ্বেতসার, আমিষ ও .............. থাকে। ভিটামিন

২৪। সিদ্ধ চালে ................. পরিমাণ বেশি থাকে। শ্বেতসারের

২৫। চাল একটি ................ জাতীয় পদার্থ। শ্বেতসার

২৬। কোনো খাদ্য উপাদানের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানতে হলে ঐ খাদ্যের ............. সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। প্রকৃতি

২৭। খাদ্যের প্রকৃতি বলতে এটা মিশ্র খাদ্য, নাকি ............... খাদ্য তাকে বোঝায়। বিশুদ্ধ

২৮। ................ খাদ্যে একের অধিক পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান থাকে। মিশ্র

২৯। ............. খাদ্যের উদাহরণ হলো- দুধ, ডিম, খিচুরি, পেয়ারা। মিশ্র

৩০। .................. খাদ্যে শুধুমাত্র একটি উপাদান থাকে। বিশুদ্ধ

৩১। চিনি, গ্লুকোজ প্রভৃতি .............. খাদ্য। বিশুদ্ধ

৩২। চিনি, গ্লুকোজ প্রভৃতি খাদ্যে ................... ছাড়া আর কোন উপাদান থাকে না। শর্করা

৩৩। খাদ্য অনেকগুলো রাসায়নিক উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত। এ রাসায়নিক উপাদানগুলোকে ...................... বলা হয়। খাদ্য উপাদান

৩৪। উপাদান অনুযায়ী খাদ্যবস্তুকে ............ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। তিন

৩৫। দেহের ক্ষয়পূরণ, বৃদ্ধিসাধন ও দেহগঠন করে .................. জাতীয় খাদ্য উপাদান। প্রোটিন/আমিষ

৩৬। দেহের শক্তি উৎপাদন করে ......................। শর্করা/শ্বেতসার

৩৭। দেহের তাপ ও শক্তি উৎপাদন করে ...................। স্নেহ/চর্বি

৩৮। আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ, শক্তি বৃদ্ধি, বিভিন্ন জৈব রাসায়নিক বিক্রিয়ায় উদ্দীপনা যোগায় .....................। খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন

৩৯। .................... লবণ আমাদের দেহের বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়। খনিজ

৪০। পানি দেহে পানির সমতা রক্ষা করে, কোষের গুণাবলি নিয়ন্ত্রণ করে এবং কোষ অঙ্গাণুসমূহকে ধারণ ও .................. সমতা রক্ষা করে। তাপের

৪১। রুটি, মুড়ি, চিড়া, পাঁউরুটি ইত্যাদি .............. জাতীয় খাদ্য। শর্করা

৪২। শর্করা ............... উৎপাদনকারী খাদ্য। শক্তি

৪৩। আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যের বিভিন্ন উপাদানগুলোর মধ্যে ................. পরিমাণ সবচেয়ে বেশি থাকে। শর্করার

৪৪। সব শর্করাই ................, ................ ও .................. এই তিনটি মৌলিক উপাদানের সমন্বয়ে গঠিত। কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন

৪৫। শর্করা দেহের .................... যোগায়। কর্মক্ষমতা

৪৬। গ্লুকোজ এক ধরনের ............... শর্করা। সরল

৪৭। রাসায়নিক গঠন পদ্ধতি অনুসারে সব শর্করাকে ............ ভাগে ভাগ করা হয়। তিন

৪৮। একটি মাত্র শর্করা অণু দিয়ে গঠিত হয় .......................। মনোস্যাকারাইড

৪৯। মনোস্যাকারাইডকে ............. শর্করাও বলে। সরল

৫০। ............... ও .................... পরিপাকের মাধ্যমে সরল শর্করায় পরিণত হয়ে দেহের শোষণযোগ্য হয়। দ্বি-শর্করা, বহু শর্করা

৫১। মানবদেহ পরিপুষ্টির জন্য ............. শর্করা অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। সরল

৫২। মানবদেহ শুধুমাত্র .................. শর্করা গ্রহণ করতে পারে। সরল

৫৩। গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ, গ্যালাকটোজ এ তিনটি শর্করার মধ্যে .................... রক্তের মাধ্যমে সারা দেহে পরিবাহিত হয়। গ্লুকোজ

৫৪। শর্করা, স্নেহ ও আমিষের মধ্যে ................. সর্বাপেক্ষা সহজপাচ্য। শর্করা

৫৫। দেহে শোষিত হওয়ার পর ................. খুব কম সময়ে তাপ উৎপন্ন করে দেহে শক্তি যোগায়। শর্করা

৫৬। ১ গ্রাম শর্করা ............ কিলোক্যালরি তাপ উৎপন্ন করে। ৪

৫৭। মানবদেহে প্রায় ................... গ্রাম শর্করা জমা থাকতে পারে। ৩০০-৪০০

৫৮। ৩০০-৪০০ গ্রাম শর্করা .......................... কিলোক্যালরি তাপ উৎপন্ন করে দেহের শক্তি যোগায়। ১২০০-১৬০০

৫৯। বয়স, দেহের ওজন, উচ্চতা, ..................... মাত্রার উপর শর্করার চাহিদা নির্ভর করে। পরিশ্রমের

৬০। একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের দৈনিক শর্করার চাহিদা তার দেহের প্রতি কিলোগ্রাম ওজনের ....... গ্রাম হয়ে থাকে। ৪.৬

৬১। একজন ৬০ কেজি ওজনের পুরুষ মানুষের গড়ে দৈনিক শর্করার চাহিদা = .....................। (৬০ ঢ ৪.৬) গ্রাম বা ২৭৬ গ্রাম

৬২। আমাদের মোট প্রয়োজনীয় ক্যালরির শতকরা ................ ভাগ শর্করা হতে গ্রহণ করা দরকার। ৬০-৭০

৬৩। রক্তে শর্করার মাত্রা কমে গেলে ....................... লক্ষণ দেখা দেয়। হাইপোগ্লাইমিয়ার

৬৪। ক্ষুধা অনুভব করা, বমি বমি ভাব, অতিরিক্ত ঘামানো, হৃৎকম্পন বেড়ে বা কমে যাওয়া প্রভৃতি ............................. রোগের লক্ষণ। হাইপোগ্লাইমিয়া

৬৫। আমাদের দেহের গঠন উপাদান হলো ...............। আমিষ

৬৬। কার্বন, হাইড্রোজেন, অক্সিজেন, .................... ও সালফারের সমন্বয়ে আমিষ গঠিত। নাইট্রোজেন

৬৭। আমিষে ....... % নাইট্রোজেন থাকে। ১৬

৬৮। আমিষ হলো .................. এসিডের একটি জটিল যৌগ। অ্যামাইনো

৬৯। এ পর্যন্ত প্রকৃতিজাত দ্রব্যে ............ প্রকার অ্যামাইনো এসিডের সন্ধান পাওয়া গেছে। ২২

৭০। দেহের বৃদ্ধি, ক্ষয়পূরণ ও নাইট্রোজেনের সমতা রক্ষার জন্য .......................... অত্যন্ত প্রয়োজন। অ্যামাইনো এসিড

৭১। যে সকল অ্যামাইনো এসিড দেহে তৈরি হয় না, খাদ্যের থেকে সংগ্রহ করা হয় সেগুলোকে ................... অ্যামাইনো এসিড বলে। অত্যাবশ্যকীয় 

৭২। বমি বমি ভাব, মূত্রে জৈব এসিডের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া, নাইট্রোজেনের ভারসাম্য বজায় না থাকা প্রভৃতি রোগের উপসর্গ ...................... অ্যামাইনো এসিডের অভাবে দেখা দেয়। অত্যাবশ্যকীয়

৭৩। ........................ উপর আমিষের পুষ্টিমান নির্ভর করে। সহজপাচ্যতার

৭৪। যে আমিষ শতকরা ১০০ ভাগই দেহে শোষিত হয় এবং দেহের বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণে কাজ করে তার সহজপাচ্যতার গুণক .......। ১

৭৫। যতটুকু আমিষ গ্রহণ করা হয় তার সম্পূর্ণটাই দেহের বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণে কাজ না করলে সহজপাচ্যতার গুণক ১ হতে ....... হয়। কম

৭৬। মায়ের দুধ ও ................ আমিষের সহজপাচ্যতার গুণক ১। ডিমের

৭৭। মায়ের দুধ ও ডিমের আমিষ ব্যতীত অন্যান্য সব আমিষেরই সহজপাচ্যতার গুণক ১ হতে .......। কম

৭৮। খাদ্যে পরিমিত প্রয়োজনীয় .................................. না থাকলে শিশুর দেহে আমিষের অভাবজনিত সমস্যার সৃষ্টি হয়। জৈব আমিষ বা মিশ্র আমিষ

৭৯। শিশু ...................... ভুগলে দেহের বৃদ্ধি ব্যহত হয়। পুষ্টিহীনতায়

৮০। ................ অভাবে শিশুদের কোয়াশিয়রকর ও মেরাসমাস রোগ দেখা দেয়। আমিষের

৮১। ....................... রোগের লক্ষণ পেশি শীর্ণ ও দুর্বল হতে থাকা, চামড়া এবং চুলের মসৃণতা ও রং নষ্ট হয়ে যাওয়া, শরীরে পানি আসা, ডায়রিয়া প্রভৃতি। কোয়াশিয়রকর

৮২। .......................... রোগ হলে শিশুদের পেট বড় হয়ে যায়। কোয়াশিয়রকর

৮৩। আমিষ ও ক্যালরি উভয়েরই অভাব ঘটলে ................... রোগ দেখা দেয়। মেরাসমাস

৮৪। .................. রোগ হলে শিশুদের শরীর ক্ষীণ হয়ে অস্থিচর্মসার হয়, চামড়া বা ত্বক খসখসে হয়ে ঝুলে পড়ে। মেরাসমাস

৮৫। .................... অভাবে বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় ও রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। প্রোটিনের

৮৬। স্নেহ পদার্থকে .............................. উপাদান বলা হয়। শক্তি উৎপাদনকারী

৮৭। স্নেহ পদার্থে কার্বন, ................... ও অক্সিজেনের পরিমাণ বেশি থাকে। হাইড্রোজেন

৮৮। কার্বনের দহন ক্ষমতা বেশি থাকায় ............. পদার্থের অণু থেকে বেশি তাপশক্তি উৎপন্ন হয়। স্নেহ

৮৯। স্নেহ পদার্থ ................ ও ................ সমন্বয়ে গঠিত একটি যৌগ। ফ্যাটি এসিড, গ্লিসারলের

৯০। ফ্যাটি এসিড ও গ্লিসারল ক্ষুদ্রান্ত্রের ভিলাইয়ের ভিতরে অবস্থিত ............... নালির মাধ্যমে শোষিত হয়। লসিকা

৯১। স্নেহ পদার্থে .......... প্রকার চর্বি জাতীয় এসিড পাওয়া যায়। ২০

৯২। চর্বি জাতীয় এসিড দুই প্রকার। যথা- ১. ..................................... ও ২. ....................................। অসম্পৃক্ত চর্বি জাতীয় এসিড, সম্পৃক্ত চর্বি জাতীয় এসিড

৯৩। দেহে ............... মধ্যে চর্বি জাতীয় এসিড তৈরি হয়। যকৃতের

৯৪। অত্যাবশ্যক চর্বি জাতীয় এসিডগুলো ............... তেলে পাওয়া যায়। উদ্ভিজ্জ

৯৫। যে স্নেহ জাতীয় খাদ্যে ........................... চর্বি জাতীয় এসিড বেশি থাকে তা বেশি উপকারী। অসম্পৃক্ত

৯৬। সয়াবিন তেল, সূর্যমুখী তেল, তিলের তেল, ভুট্টার তেল ইত্যাদিতে ..................... চর্বি জাতীয় এসিড বেশি থাকে। অসম্পৃক্ত

৯৭। মেয়নিজ, সালাদ ড্রেসিং, কাসুন্দি, তেলের আচার ইত্যাদি .................. স্নেহ জাতীয় খাদ্যের অন্তর্ভুক্ত। উৎকৃষ্টতর

৯৮। যেসব খাদ্যে সম্পৃক্ত চর্বি জাতীয় এসিড বেশি থাকে সে সকল খাদ্যগুলোকে .................. খাদ্য বলা হয়। স্নেহবহুল

৯৯। মাংস, মাখন, পনির, ডালডা, চকলেট, বাদাম প্রভৃতি হলো .................. খাদ্য। স্নেহবহুল

১০০। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে দৈনিক মোট শক্তির ..................% শক্তি স্নেহ থেকে পাওয়া যায়। ২০-৩০

১০১। দৈনিক আহার্যে এমন স্নেহযুক্ত খাদ্য অন্তর্ভুক্ত করা উচিত যা .................... চর্বি জাতীয় এসিড যোগাতে পারে এবং ভিটামিন দ্রবণে সক্ষম হয়। অত্যাবশ্যকীয়

১০২। খাদ্যে .............. পদার্থের অভাব ঘটলে দেহের চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিনের অভাব পরিলক্ষিত হয় ফলে ভিটামিনের অভাবজনিত রোগ দেখা দেয়। স্নেহ

১০৩। খাদ্যে .............. পদার্থের অভাব ঘটলে ত্বক শুষ্ক ও খসখসে হয়ে দেহের সৌন্দর্য নষ্ট হয়। স্নেহ

১০৪। অত্যাবশ্যকীয় চর্বি জাতীয় এসিডের অভাবে শিশুদের ................ রোগ হয়। একজিমা

১০৫। অত্যাবশ্যকীয় চর্বি জাতীয় এসিডের অভাবে বয়স্কদের ................... প্রতিরোধের ক্ষমতা কমে যায়। চর্মরোগ

১০৬। শর্করা, আমিষ ও স্নেহ পদার্থ- খাদ্যের এই তিনটি উপাদান থেকে দেহে ........... উৎপন্ন হয়। তাপ

১০৭। কোন খাদ্যে পুষ্টি উপাদান ও তার পরিমাণ জানার জন্য শর্করা, আমিষ ও চর্বির ................... বের করতে হয়। ক্যালরিমূল্য

১০৮। ক্যালরিমূল্য বের করার সময় ভিটামিন, খনিজ লবণ ও পানির ক্যালরিমূল্য ................. ধরে হিসেব করতে হয়। শূন্য

১০৯। আমাদের দেহে ১ গ্রাম শর্করা থেকে ...... কিলোক্যালোরি, ১ গ্রাম আমিষ থেকে ...... কিলোক্যালরি এবং ১ গ্রাম চর্বি থেকে ..... কিলোক্যালরি শক্তি উৎপন্ন হয়। ৪, ৪, ৯

১১০। আমাদের দেহের ভিতর খাদ্য পরিপাক, শ্বসন, রক্তসংবহন ইত্যাদি কার্যক্রম ............. ক্রিয়ার অন্তর্গত। বিপাক

১১১। বিপাক ক্রিয়া চালানোর জন্য যে শক্তি প্রয়োজন তাকে ................. বলে। মৌলবিপাক

১১২। খাদ্য থেকে দেহের ভিতর যে তাপ উৎপন্ন হয় তা আমরা ............. এককে প্রকাশ করি। ক্যালরি

১১৩। ১ কিলোক্যালরি = ................ ক্যালরি। ১০০০

১১৪। খাদ্যে তাপশক্তি মাপের একক হলো ..................। কিলোক্যালরি

১১৫। দেহের শক্তি চাহিদাও ................ এককে নির্ণয় করা হয়। কিলোক্যালরি

১১৬। আমাদের দেহে দুইভাবে শক্তি ব্যয় হয় যথা- ১. .................................... এবং ২. ...........................। দেহের অভ্যন্তরীণ কাজে অর্থাৎ মৌলবিপাকে, পরিশ্রমের কাজে

১১৭। প্রতিদিন কার কত ক্যালরি তাপ শক্তির প্রয়োজন তা নির্ভর করে প্রধানত ............, .........., এবং ................ উপর। বয়স, দৈহিক উচ্চতা, দৈহিক ওজনের

১১৮। বিভিন্ন পেশা এবং স্ত্রী-পুরুষ ভেদে দৈহিক .............. চাহিদা কম বা বেশি হয়ে থাকে। ক্যালরি

১১৯। একজন লোকের দৈনিক কী পরিমাণ শক্তির দরকার তা প্রধানত তিনটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। ১. ................. ২. .................... ও ৩. ......................। মৌলবিপাক, দৈহিক পরিশ্রম, খাদ্যের প্রভাব

১২০। দ্রবণীয়তার গুণ অনুসারে ভিটামিনকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১. .................................... ২. ...............................। স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন, পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন

১২১। স্নেহজাতীয় পদার্থে দ্রবণীয় ভিটামিন হলো ..... , ...... , ...... ও .......। এ, ডি, ই, কে

১২২। পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন হলো ......................... এবং .................। ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, সি

১২৩। মাছের তেল ও প্রাণিজ স্নেহে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ...... পাওয়া যায়। এ

১২৪। লালশাক, পুঁইশাক, পালংলাক, টমেটো, গাজর, বীট ও মিষ্টি কুমড়া ............... সমৃদ্ধ শাকসবজি। ক্যারোটিন

১২৫। পেঁপে, আম, কাঁঠালে ভিটামিন ........ থাকে। এ

১২৬। মলা ও ঢেলা মাছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ......... থাকে। এ

১২৭। ভিটামিন .......... আমাদের দৃষ্টি শক্তি স্বাভাবিক রাখে, ত্বক ও শ্লেষাঝিল্লিকে সুস্থ রাখে। এ

১২৮। দেহকে বিভিন্ন সংক্রামক রোগের হাত থেকে রক্ষা করা, খাদ্যদ্রব্য পরিপাক ও ক্ষুধার উদ্রেক করা, রক্তে স্বাভাবিক অবস্থা বজায় রাখা ও দেহের পুষ্টি ও বৃদ্ধিতে সহায়তা করা ভিটামিন ..... এর কাজ। এ

১২৯। ভিটামিন .......... এর অভাবে রাতকানা রোগ হয়। এ

১৩০। ................ রোগে আক্রান্ত শিশুকে সবুজ শাকসবজি ও রঙিন ফলমূল খাওয়ানো উচিত। রাতকানা

১৩১। ভিটামিন ....... কাপসুল রাতকানা রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। এ

১৩২। ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব ঘটলে চোখের ........................ ক্ষতিগ্রস্থ হয়। কর্ণিয়ার আচ্ছাদন

১৩৩। ....................... রোগ হলে চোখের কর্ণিয়ার উপর শুষ্ক স্তর পড়ে ফলে চোখ শুকিয়ে যায় এবং পানি পড়া বন্ধ হয়ে যায়। জেরপথালমিয়া

১৩৪। চোখে আলো সহ্য হয় না, চোখে পুঁজ জমে এবং চোখের পাতা ফুলে যায় .................... রোগ হলে। জেরপথালমিয়া

১৩৫। জেরপথালমিয়া রোগের কারণ ভিটামিন ........ এর অভাব। এ

১৩৬। সর্দি, কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি রোগ হতে পারে ............ ভিটামিন এর অভাবে। এ

১৩৭। ........................ এর কাজ হলো বিশেষ বিশেষ উৎসেচকের অংশ হিসেবে আমিষ, শর্করা ও স্নেহ পদার্থকে বিশ্লিষ্ট করে এদের অন্তর্নিহিত শক্তিকে মুক্ত হতে সাহায্য করা। ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স

১৩৮। ভিটামিন বি১ (থায়ামিন) এর প্রধান কাজ হলো .............. বিপাকে অংশগ্রহণ করে শক্তিমুক্ত করা। শর্করা

১৩৯। স্বাভাবিক ক্ষুধা বজায় রাখতে এবং স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সহায়তা করে ................। ভিটামিন বি১

১৪০। ............................ অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড ও কার্বোহাইড্রেটের বিপাকে অংশ নিয়ে শক্তি উৎপাদনে সাহায্য করে। ভিটামিন বি২ (রিবোফ্লাবিন)

১৪১। লোহিত রক্ত কণিকা বৃদ্ধি ও উৎপাদনে সহায়তা করে ................................। ভিটামিন বি১২ (সায়ানোকোবালামিন)

১৪২। শ্বেত রক্তকণিকা ও অনুচক্রিকার সংখ্যা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে .................। ভিটামিন বি১২

১৪৩। ভিটামিন ....... পানিতে দ্রবীভূত হয় এবং সামান্য তাপেই নষ্ট হয়ে যায়। সি

১৪৪। ভিটামিন ............. দেহে জমা থাকে না তাই প্রতিদিন খাওয়া দরকার। সি

১৪৫। টক জাতীয় ফল আমলকী, আনারস, পেয়ারা, কমলালেবু, লেবু, আমড়া ইত্যাদি ফলে প্রচুর ভিটামিন ..... থাকে। সি

১৪৬। সবুজ শাকসবজি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, লেটুস পাতা থেকে আমরা ভিটামিন ......... পাই। সি

১৪৭। পেশি ও দাঁত মজবুত করে ভিটামিন ..........। সি

১৪৮। ভিটামিন ......... ক্ষত নিরাময় ও চর্মরোগ রোধে সহায়তা করে। সি

১৪৯। কন্ঠনালি ও নাকের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে ভিটামিন ........। সি

১৫০। প্রাপ্তবয়স্কদের দেহে ভিটামিন ..... এর অভাব প্রকট হলে হাড়ের গঠন শক্ত ও মজবুত হতে পারে না। সি

১৫১। প্রাপ্ত বয়স্কদের হাড় দুর্বল ও ভঙ্গুর হয়ে যায় ভিটামিন ..... এর অভাবে। সি

১৫২। ভিটামিন .... এর অভাব হলে ত্বক খসখসে হয়, চুলকায়, ত্বকে ঘা হলে সহজে তা শুকাতে চায় না। সি

১৫৩। স্কার্ভি রোগের কারণ ................ এর অভাব। ভিটামিন সি

১৫৪। ........... রোগ হলে দাঁতের মাড়ি ফুলে নরম হয়ে যায়, দাঁতের গোড়া আলগা হয়ে যায় এবং গোড়া থেকে রক্ত পড়ে। স্কার্ভি

১৫৫। দাঁতের এনামেল উঠে গিয়ে অকালে দাঁত পড়ে যেতে পারে ........... রোগ হলে। স্কার্ভি

১৫৬। ........... ও বয়স্কদের স্কার্ভি রোগ বেশি হয়। শিশু

১৫৭। .............. রোগ প্রতিরোধে কোলের শিশুকে মায়ের দুধের সঙ্গে অন্যান্য পরিপূরক খাদ্য যেমন ফলের রস, সবজির সুপ ইত্যাদি খাওয়াতে হবে। স্কার্ভি

১৫৮। ভোজ্যতেল, দুগ্ধ ও দুগ্ধ জাতীয় খাদ্য, বিভিন্ন মাছের তেল, ডিমের কুসুম, মাখন, ঘি, চর্বি এবং ইলিশ মাছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন .......... পাওয়া যায়। ডি

১৫৯। ভিটামিন ....... অস্থি ও দাঁতের কাঠামো গঠন করে। ডি

১৬০। অন্ত্রে ক্যালসিয়াম শোষণ বাড়ায় ...............। ভিটামিন ডি

১৬১। ভিটামিন .......... রক্ত প্রবাহে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ডি

১৬২। .................... এর অভাবে লোহার শোষণ, সঞ্চয় ও হিমোগ্লোবিন তৈরিতে বিঘ্ন ঘটে। ভিটামিন ডি

১৬৩। ................... ও ................... এর অভাবে শিশুদের হাড় নরম হয়ে যায় এবং বৃদ্ধি ব্যাহত হয়। ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম

১৬৪। ............... রোগ হলে শিশুদের পায়ের হাড় ধনুকের মতো বেঁকে যায় এবং দেহের চাপে অন্যান্য হাড়গুলোও বেঁকে যায়। রিকেটস

১৬৫। হাত-পায়ের অস্থিসন্ধি বা গিট ফুলে যায় এবং বুকের হাড় বা পাঁজরের হাড় বেঁকে যায় ............. রোগের কারণে। রিকেটস

১৬৬। রিকেটস রোগ প্রতিরোধে শিশুকে ভিটামিন ........ সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ানো উচিত। ডি

১৬৭। সূর্যরশ্মি থেকে ভিটামিন .......... পাওয়া যায়। ডি

১৬৮। বয়স্কদের রিকেটস ............................ নামে পরিচিত। অস্টিওম্যালেশিয়া

১৬৯। ................................ হলে অস্থি দুর্বল হয়ে অস্থির কাঠিন্য কমে যায় এবং হালকা আঘাতেই অস্থি ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। অস্টিওম্যালেশিয়া

১৭০। অস্টিওম্যালেশিয়া হলে ........................ ও ..................... যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি

১৭১। .................... ভিটামিন ‘ই’ এর সবচেয়ে ভালো উৎস। ভোজ্য তেল

১৭২। শস্যদানা, মাছ-মাংসের চর্বিতে ভিটামিন .......... পাওয়া যায়। ই

১৭৩। ভিটামিন ....... কোষ গঠনে সহায়তা করে। ই

১৭৪। সবুজ রঙের শাকসবজি, লেটুস পাতা, ফুলকপি, বাঁধাকপি, ডিমের কুসুম, সয়াবিন তেল এবং যকৃতে ভিটামিন ........ পাওয়া যায়। কে

১৭৫। দেহে ভিটামিন ‘কে’ ................ নামক প্রোটিন তৈরি করে। প্রথ্রোম্বিন

১৭৬। ................. রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। প্রথ্রোম্বিন

১৭৭। .............. থেকে পিত্তরস নিঃসৃত হয়। যকৃৎ

১৭৮। পিত্তরস নিঃসরণে অসুবিধা হলে ......... ভিটামিন এর শোষণ কমে যায়। কে

১৭৯। ত্বকের নিচে ও দেহাভ্যন্তরে রক্ত ক্ষরণ হতে পারে ভিটামিন .......... এর অভাবে। কে

১৮০। .............. ভিটামিনের অভাবে অপারেশনের রোগীর রক্তক্ষরণ সহজে বন্ধ হতে চায় না। কে

১৮১। খনিজ লবণ সমূহ অন্য পদার্থের সঙ্গে ........... ও ............ যৌগরূপে থাকে। জৈব, অজৈব

১৮২। প্রধানত দুইভাবে খনিজ লবণ দেহে কাজ করে। যথা- ................. উপাদানরূপে এবং ........................... কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। দেহ গঠন, দেহের অভ্যন্তরীণ 

১৮৩। দাঁত ও হাড় গঠনে, রক্ত জমাট বাঁধতে, স্নায়ু ব্যবস্থায় সুষ্ঠু কাজ সম্পাদনে সহায়তা করে ....................। ক্যালসিয়াম

১৮৪। ...................... দাঁত ও হাড় গঠন, ফসফোলিপিড তৈরি করে। ফসফরাস

১৮৫। রক্তের লোহিত রক্তকণিকা গঠন, উৎসেচক বা এনজাইমের কার্যকারিতায় সহায়তা করে ...............। লৌহ

১৮৬। .............. থাইরয়েড গ্রন্থির কাজ ও বিপাকের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনে সহায়তা করে। আয়োডিন

১৮৭। দেহের অধিকাংশ কোষ ও দেহরসের জন্য .................. প্রয়োজন। সোডিয়াম

১৮৮। পেশি সংকোচনে ...................... গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পটাসিয়াম

১৮৯। দেহে ভিটামিন ‘ডি’ এর সঙ্গে ........................ শোষিত হয়। ক্যালসিয়াম

১৯০। গলগণ্ড রোগকে ............... বলে। ঘ্যাগ

১৯১। আমাদের দেশের উত্তরাঞ্চলে বিশেষ করে রংপুর, দিনাজপুর, জামালপুর ও ময়মনসিংহে ..................... রোগের প্রকোপ বেশি। গলগণ্ড

১৯২। যখন আমাদের রক্তে কোনো কারণে ..................... অভাব ঘটে তখন গলায় অবস্থিত থাইরয়েডের গ্রন্থি ক্রমশ আকারে বড় হতে থাকে। গলা ফুলে যায়। একে গলগণ্ড বা ঘ্যাগ বলে। আয়োডিনের

১৯৩। সাধারণত .................... অভাবে শিশুদের ক্রোটিনিজম রোগ হয়। আয়োডিনের

১৯৪। .................... রোগে আক্রান্ত শিশু দেহের বর্ধন মন্থর হয়, পুরু ত্বক, মুখমণ্ডলের পরিবর্তন দেখা দেয়, পুরু ঠোট, বড় জিহ্বা, মানসিক প্রতিবন্ধী হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। ক্রোটিনিজম

১৯৫। খাবারে ....................... লবণ দিয়ে ক্রোটিনিজম রোগ প্রতিরোধ করা যায়। আয়োডিনযুক্ত

১৯৬। শিশু ও সন্তান সম্ভবা মায়ের খাদ্যে .................. ঘাটতির জন্য রক্তাল্পতা দেখা যায়। লোহার

১৯৭। সাধারণত শিশুদের পেটে ............ হলে রক্তাল্পতা দেখা দিতে পারে। কৃমি

১৯৮। ............................... রোগ হলে লৌহ সমৃদ্ধ শাকসবজি, ফল, মাংস, ডিমের কুসুম, যকৃৎ ও বৃক্ক ইত্যাদি বেশি করে খেতে হবে। রক্তাল্পতা বা এ্যানিমিয়া

১৯৯। প্রাণী দেহের ............... ভাগই পানি। ৬০-৭০     

২০০। দেহ গঠনে ................ প্রয়োজনীয়তা সবচেয়ে বেশি। পানির

২০১। ............... ছাড়া দেহের ভিতরে কোনো রাসায়নিক ক্রিয়া হতে পারে না। পানি

২০২। ................ ও .................. রোগে মলের সঙ্গে বা বমির সঙ্গে দেহ থেকে হঠাৎ বেশ কিছু পানি বের হয়ে যায়। ফলে দেহে পানি শূন্যতার সৃষ্টি হয়। কলেরা, উদরাময়

২০৩। ........................................... কর্তৃক তৈরি খাওয়ার স্যালাইনের প্যাকেট পাওয়া যায়। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণাকেন্দ্র

২০৪। ১ লিটার পানি, ৫০ গ্রাম চালের গুঁড়া ও এক চিমটি লবণ মিশিয়ে .............. স্যালাইন তৈরি করা হয়। শস্য

২০৫। দেহে পানির পরিমাণ ........... শতাংশের নিচে নেমে গেলে দেহের স্বাভাবিক কাজে বিঘ্ন ঘটে। ২০

২০৬। শস্যদানা, ফলমূল, সবজির অপাচ্য অংশকে ............ বলে। রাফেজ

২০৭। ...................... খাবার থেকে রাফেজ পাওয়া যায়। আঁশযুক্ত 

২০৮। যে সমস্ত খাদ্যবস্তু দেহের ক্যালরি চাহিদা পূরণ করে, টিস্যু কোষের বৃদ্ধি ও গঠন বজায় রাখে এবং দেহের শারীরবৃত্তীয় কার্যাবলীকে সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তাকে ................. বলে। সুষম খাদ্য

২০৯। সুষম খাদ্য বলতে বোঝায় ............ টি উপাদান বিশিষ্ট পরিমাণ মতো খাবার যা ব্যক্তিবিশেষের দেহের চাহিদা মেটায়। ৬

২১০। দৈনিক ক্যালরির ..............% শর্করা, ................% আমিষ ও ..............% স্নেহজাতীয় পদার্থ থেকে গ্রহণ করতে হবে। ৬০-৭০, ১০, ৩০-৪০