@ উদ্ভিদে আদান-প্রদানকৃত অক্সিজেন ও কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাসের পরিমাণ থাকে- প্রায় সমান।
@ রাতের বেলা সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার বন্ধ থাকে- আলোক পর্যায়।
@ রাতের বেলা সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় না- অক্সিজেন।
@ শ্বসন প্রক্রিয়া সংঘটিত হয়- দিবারাত্রি ২৪ ঘন্টা।
@ রাতের বেলা উদ্ভিদে উৎপাদন চলতে থাকে- কার্বন ডাই-অক্সাইড গ্যাসের
@ বড় গাছের নিচে রাত্রিবেলা ঘুমালে দেখা দিতে পারে- শ্বাসকষ্ট।
@ উদ্ভিদ তার প্রয়োজনীয় গ্যাস সংগ্রহ করে- পরিবেশ থেকে।
@ উদ্ভিদের মূলের সাহায্যে মাটি থেকে সংগ্রহ করে- পানি।
@ জীবনধারনের অপরিহার্য উপাদান- অক্সিজেন।
@ কোন প্রাণীই বাঁচতে পারে না- অক্সিজেন ছাড়া।
@ মানবদেহে বাতাসের সাথে অক্সিজেন প্রবেশ করে- ফুসফুসে।
@ অক্সিজেন দেহের সব অঙ্গে পৌঁছায়- রক্তের মাধ্যমে।
মানব দেহকোষে পরিপাক হওয়া খাদ্যের সাথে কোনটির বিক্রিয়া ঘটে?
ক. নাইট্রোজেন খ. কার্বন ডাই-অক্সাইড গ. অক্সিজেন ঘ. হাইড্রোজেন গ
মানব দেহকোষে পরিপাক হওয়া খাদ্যের সাথে অক্সিজেনের বিক্রিয়া ঘটে উৎপন্ন হয়-
ক. তাপ খ. শক্তি গ. তাপ ও শক্তি ঘ. পুষ্টি গ
@ মানব দেহকে উষ্ণ রাখে এবং প্রয়োজনীয় শক্তি যোগায়- তাপ।
@ যে প্রক্রিয়ায় দেহে অক্সিজেন গ্রহণ এবং কার্বন-ডাইঅক্সাইড নিষ্কাশন করা হয় তাকে বলে- শ্বাসকার্য।
@ যে জৈবিক প্রক্রিয়া প্রাণিদেহের খাদ্যবস্তুকে বায়ুর অক্সিজেনের সাথে জারিত করে মজুত শক্তিকে ব্যবহারযোগ্য শক্তিতে রূপান্তর এবং কার্বন ডাই-অক্সাইড নিষ্কাশন করে, তাকে বলে- শ্বসন।
@ মানবদেহের ভিতর গ্যাসীয় আদান-প্রদান পর্যায়ক্রমে সম্পাদিত হয়- একবার ফুসফুসে এবং পরে দেহের প্রতিটি কোষে।
@ দেহে অক্সিজেনের সরবরাহ বন্ধ থাকলে মৃত্যু অনিবার্য- তিন-চার মিনিটের বেশি।
@ দেহে অবিরাম অক্সিজেন গ্রহণ এবং কার্বন ডাই-অক্সাইডের নির্গমন চলে- সচেতন ও অচেতন উভয় অবস্থাতে।
শ্বসনতন্ত্র:
@ যে অঙ্গগুলোর সাহায্যে শ্বাসকার্য পরিচালিত হয়, সেগুলোকে একত্রে বলে- শ্বসনতন্ত্র
@ শ্বসনতন্ত্রের সাথে সম্পৃক্ত অঙ্গগুলো- নাসারন্ধ্র ও নাসাপথ, গলনালি বা গলবিল, স্বরযন্ত্র, শ্বাসনালি বা ট্রাকিয়া, বায়ুনালি বা ব্রংকাস, ফুসফুস এবং মধ্যচ্ছদা।
নাসারন্ধ্র ও নাসাপথ:
@ শ্বসনতন্ত্রের প্রথম অংশের নাম- নাসিকা বা নাক।
@ মুখগহ্বরের উপরে অবস্থিত একটি ত্রিকোণাকার গহ্বর- নাসিকা।
@ যে বিশেষ ধরনের স্নায়ু নাককে উদ্দীপিত করে, ফলে আমরা গন্ধ পাই- অলফ্যাক্টরি
@ সামনে নাসিকাছিদ্র এবং পিছনে গলবিল পর্যন্ত বিস্তৃত- নাসাপথ।
@ একটি পাতলা প্রাচীর দিয়ে দু’ভাগে বিভক্ত- নাসাপথ।
@ নাসাপথের সামনের অংশ লোমাবৃত এবং পিছনের অংশ ....... প্রস্তুতকারী একটি পাতলা পর্দা দিয়ে আবৃত। শ্লেষ্মা
@ নাসাপথের লোম এবং পর্দাতে আটকে যায়- বায়ুতে বিদ্যমান ধূলিকণা, রোগজীবাণু এবং আবর্জনা।
@ হঠাৎ ঠান্ডা বাতাস ফুসফুসে প্রবেশ করে কোনো ক্ষতি করতে পারে না- বাতাস নাসাপথ দিয়ে যাওয়ার সময় কিছুটা উষ্ণ ও আর্দ্র হওয়ার কারণে।