@@@ ই কোলাই এর একটি কোষে কত ধরনের প্রোটিন থাকে?
(ক) এক হাজার (খ) দুই হাজার (গ) তিন হাজার (ঘ) চার হাজার উত্তর: (গ)
@@@ মানুষের দেহে প্রায় .............. ধরনের প্রোটিন আছে যা ই কোলাই এর প্রোটিন থেকে আলাদা।
(ক) এক হাজার (খ) এক লক্ষ (গ) দশ লক্ষ (ঘ) এক কোটি উত্তর: (খ)
@@@ নিচের কোনটি গাঠনিক প্রোটিন নয়?
(ক) কোলাজেন (খ) কেরাটিন (গ) কনড্রিন (ঘ) এনজাইম উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: গাঠনিক প্রোটিন জীবদেহের বিভিন্ন অংশ গঠন করে। কোষ এবং টিস্যুর গঠনকে সুদৃঢ় করে। এ ধরনের প্রোটিন ত্বক, চুল, শিং, ক্ষুর, অন্তঃকঙ্কাল (অস্থি ও তরুণাস্থি), যোজক টিস্যু ইত্যাদিতে পাওয়া যায়। উদাহরণ: কেরাটিন (ত্বক, শিং, নখ, ক্ষুর, পালক ইত্যাদি), কোলাজেন (অস্থি, টেনডন, যোজক টিস্যু ইত্যাদি), ফাইব্রাইন (সিল্ক ও মাকড়সার জাল), স্কেলেরেটিন (পতঙ্গের বহিঃকঙ্কাল), কনড্রিন (তরুণাস্থিতে), সেইন (অস্থিতে)।
@@@ কার্যকরি প্রোটিন কোনটি?
(ক) এনজাইম (খ) হরমোন (গ) শ্বাসরঞ্জক (ঘ) ক,খ,গ উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: এরা জীবদেহে বিভিন্ন বিপাকীয় কাজে অংশগ্রহণ করে। এদেরকে নিয়ন্ত্রক বা রেগুলেটরি প্রোটিনও বলা হয়। যেমন- এনজাইম, হরমোন, ভিটামিন, শ্বাসরঞ্জক ইত্যাদি।
@@@ নিচের কোনটি তন্তুময় প্রোটিনের উদাহরণ?
(ক) কেরাটিন (খ) কোলাজেন (গ) ফাইব্রাইন (ঘ) ক,খ,গ উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: যখন পলিপেপটাইডগুলো প্রোটিনে সমান্তরালভাবে একটি অক্ষ বরাবর সজ্জিত থাকে তখন তা লম্বা তন্তুর আকার ধারণ করে। এমন আকৃতির প্রোটিনকে তন্তুময় প্রোটিন বলে। যেমন- কেরাটিন, কোলাজেন, ফাইব্রাইন ইত্যাদি।
@@@ নিচের কোনটি গ্লোবিউলার প্রোটিনের উদাহরণ?
(ক) মায়োগ্লোবিন (খ) ইনস্যুলিন (গ) হিমোগ্লোবিন (ঘ) উপরের সবগুলো উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: যেসব প্রোটিনের গঠন গোলাকৃতির হয় তাদের গ্লোবিউলার প্রোটিন বলে। যেমন- মায়োগ্লোবিন, ইনস্যুলিন, হিমোগ্লোবিন ইত্যাদি।
@@@ গঠন অনুসারে প্রোটিন কত প্রকার?
(ক) ২ (খ) ৩ (গ) ৪ (ঘ) ৫ উত্তর: (গ)
ব্যাখ্যা: গঠন অনুসারে প্রোটিন চার প্রকার, ১। প্রাইমারি ২। সেকেন্ডারি ৩। টারশিয়ারি এবং ৪। কুয়াটারনারি।
@@@ আধুনিক তথ্য অনুসারে ভৌত-রাসায়নিক গুণাবলি ও দ্রবণীয়তার ভিত্তিতে প্রোটিনকে প্রধানত কতটি ভাগে ভাগ করা হয়?
(ক) দুই (খ) তিন (গ) চার (ঘ) পাঁচ উত্তর: (খ)
ব্যাখ্যা: তিন ভাগে ভাগে ভাগ করা হয়। যথা- (১) সরল প্রোটিন, (২) যুগ্ম প্রোটিন ও (৩) উদ্ভুত প্রোটিন।
@@@ অ্যালবিউমিন (Albumin): প্রোটিনের উদাহরণ কোনটি?
(ক) ওভালবুমিন (খ) লিউকোসিন (গ) মায়ো-অ্যালবিউমিন (ঘ) ক,খ ও গ উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: যে সব প্রোটিন পানিতে সহজে দ্রবীভূত হয়ে ঘোলাটে দ্রবণ সৃষ্টি করে, তাকে অ্যালবিউমিন বলে। এরা পানিতে এবং লঘু লবণ দ্রবণে দ্রবণীয়। তাপ দিলে এরা জমাট বাঁধে। যব ও বার্লির β-অ্যামাইলেজ, ডিমের সাদা অংশে ওভালবুমিন (১০-১২%), রক্তরস ও লসিকার সিরাম (৪-৫%), দুধের ল্যাকটালবুমিন, গম বীজের লিউকোসিন, শিম বীজে লিগুমেলিন, মাংসপেশির মায়ো-অ্যালবিউমিন ইত্যাদি অ্যালবিউমিন প্রোটিনের উদাহরণ।
@@@ বীজে এ ধরনের প্রোটিন বেশি থাকে-
(ক) অ্যালবিউমিন (খ) প্রোলামিন (গ) গ্লুটেলিন (ঘ) গ্লোবিউলিন উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: এ জাতীয় প্রোটিন পানিতে প্রায় অদ্রবণীয়, তবে লঘু লবণ দ্রবণে দ্রবণীয়। তাপে এরাও জমাট বাঁধে। বীজে এ ধরনের প্রোটিন বেশি থাকে। যেমন- ডিমের কুসুম (অভোগ্লোবিউলিন), রক্তরস (সিরাম গ্লোবিউলিন), চোখের লেন্স (ক্রিস্টালিন গ্লোবিউলিন), মাংসপেশি (মায়োসিন গ্লোবিউলিন) ইত্যাদি গ্লোবিউলিন প্রোটিনের উদাহরণ।
@@@ শন, পাট, তুলা ইত্যাদির আঁশে কোন প্রোটিনটি পাওয়া যায়?
(ক) এন্ডেস্টিন (খ) এরাচিন (গ) লেগুলিন (ঘ) টিউবেরিন উত্তর: (ক)
ব্যাখ্যা: মটর বীজে লেগুলিন, চিনাবাদামে এরাচিন এবং আলুতে টিউবেরিন নামক উদ্ভিজ্জ গ্লোবিউলিন বিদ্যমান।
@@@ শস্যদানায় এ জাতীয় প্রোটিন বেশি থাকে-
(ক) অ্যালবিউমিন (খ) হিস্টোন (গ) গ্লুটেলিন (ঘ) স্কে¬রোপ্রোটিন উত্তর: (গ)
ব্যাখ্যা: গ্লুটেলিন: এরা পানি ও লবণে অদ্রবণীয়। লঘু অ্যাসিড বা লঘু ক্ষার দ্রবণে দ্রবণীয়। তাপে এরা জমাট বাঁধে না। শস্যদানায় এ জাতীয় প্রোটিন অধিক থাকে। গমের গ্লুটেনিন এবং চালের অরাইজেনিন গ্লুটেলিন প্রোটিনের উদাহরণ।
@@@ শুধু বীজে থাকে কোন ধরনের প্রোটিন?
(ক) অ্যালবিউমিন (খ) প্রোলামিন (গ) গ্লুটেলিন (ঘ) স্কে¬রোপ্রোটিন উত্তর: (খ)
ব্যাখ্যা: প্রোলামিন (চৎড়ষধসরহং): এরা পানি ও অ্যাবসলুট ইথানলে (১০০%) অদ্রবণীয়, কিন্তু ৭০-৮০% ইথানলে দ্রবণীয়। হাইড্রোলাইসিস শেষে যে প্রোটিন প্রচুর প্রোলিন ও অ্যামোনিয়া উৎপন্ন করে তা প্রোলামিন। ভূট্টার জেইন (ুবরহ), গম ও রাইয়ের গ্লিয়াডিন (মষরধফরহ) এবং যব ও বার্লির হর্ডিন (যড়ৎফরহ) প্রোলামিন প্রোটিনের উদাহরণ। এরা শুধু বীজে থাকে। প্রোলামিন তাপে জমাট বাঁধে না।
@@@ এই প্রোটিনকে নিউক্লিয়াস এবং নিউক্লিক অ্যাসিডের সাথে বেশি দেখা যায়-
(ক) অ্যালবিউমিন (খ) হিস্টোন (গ) গ্লুটেলিন (ঘ) স্কে¬রোপ্রোটিন উত্তর: (খ)
ব্যাখ্যা: এ জাতীয় প্রোটিন পানিতে দ্রবণীয়। এদের মধ্যে বেশি পরিমাণে ক্ষারীয় অ্যামিনো অ্যাসিড (যেমন- আরজিনিন, লাইসিন) থাকে। এরা তাপে জমাট বাঁধে না। এদেরকে নিউক্লিয়াসে এবং নিউক্লিক অ্যাসিডের সাথে বেশি দেখা যায়। উদাহরণ হিসেবে নিউক্লিয়োহিস্টোনের নাম বলা যায়।
@@@ সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম প্রোটিন কোনটি?
(ক) প্রোটামিন (খ) হিস্টোন (গ) গ্লুটেলিন (ঘ) স্কে¬রোপ্রোটিন উত্তর: (ক)
ব্যাখ্যা: এরা সবচেয়ে ক্ষুদ্র প্রোটিন। প্রোটামিনগুলো পানি, লঘু অ্যাসিড এবং অ্যামোনিয়াম হাইড্রক্সাইড-এ দ্রবণীয়। এতে ক্ষারীয় অ্যামিনো অ্যাসিড (যেমন-আরজিনিন) বেশি থাকে। এদেরকে নিউক্লিয়াসে পাওয়া যায় এবং নিউক্লিক অ্যাসিডের সাথেও দেখা যায়। প্রোটামিন-এ কোনো সালফার, টাইরোসিন, ট্রিপটোফ্যান থাকে না। এরা তাপে জমাট বাঁধে না।
@@@ স্যামন মাছের শুক্রাণুতে সালমিন একটি-
(ক) প্রোটামিন (খ) হিস্টোন (গ) গ্লুটেলিন (ঘ) স্কে¬রোপ্রোটিন উত্তর: (ক)
@@@ শিং, নখ, খুর ও চুলের কেরাটিন কোন ধরনের প্রোটিন?
(ক) প্রোটামিন (খ) হিস্টোন (গ) গ্লুটেলিন (ঘ) স্কে¬রোপ্রোটিন উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: স্কেলেরোপ্রোটিন (Scleroproteins): এরা পানি, মৃদু লবণ দ্রবণে দ্রবণীয় নয়। প্রাণিদেহের হাড়, চুল, নখ, ত্বক, সংযোগ টিস্যুতে এই প্রোটিন বেশি থাকে। যেমন- শিং, নখ, খুর ও চুলে কেরাটিন; চামড়ায় কোলাজেন ও হাড়ে টেনডন এ জাতীয় প্রোটিন।
@@@ কোন প্রোটিনে নিউক্লিক অ্যাসিড পাওয়া যায়?
(ক) গ্লাইকোপ্রোটিন (খ) নিউক্লিয়োপ্রোটিন (গ) লিপোপ্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (খ)
ব্যাখ্যা: হাইড্রোলাইসিস করলে যে প্রোটিন থেকে একটি সরল প্রোটিন ও একটি নিউক্লিক অ্যাসিড পাওয়া যায় তা হলো নিউক্লিয়োপ্রোটিন। এরা পানিতে দ্রবণীয় এবং ক্রোমোসোমে পাওয়া যায়।
@@@ সেল মেমব্রেনে কোনটি পাওয়া যায়?
(ক) গ্লাইকোপ্রোটিন (খ) নিউক্লিয়োপ্রোটিন (গ) ফ্ল্যাভোপ্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (ক)
ব্যাখ্যা: প্রোটিনের সাথে বিভিন্ন ধরনের কার্বোহাইড্রেট (বিশেষ করে মনোস্যাকারাইড) যুক্ত হলে তাকে গ্লাইকোপ্রোটিন বা মিউকোপ্রোটিন বলে। সেলমেমব্রেন-এ গ্লাইকোপ্রোটিন পাওয়া যায়।
@@@ বিভিন্ন মেমব্রেনের গাঠনিক উপাদান হিসেবে বিরাজ করে-
(ক) ফ্ল্যাভোপ্রোটিন (খ) নিউক্লিয়োপ্রোটিন (গ) লিপোপ্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (গ)
ব্যাখ্যা: এটি লিপিড ও সরল প্রোটিনের সমন্বয়ে গঠিত একটি জৈব রাসায়নিক পদার্থ। এর লিপিড অংশ গঠিত হয় কোলেস্টেরল ও ফসফোলিপিড দিয়ে। লিপিড সরল প্রোটিন অণুর সাথে সংযুক্ত থাকে। বিভিন্ন মেমব্রেনের (নিউক্লিয়াস, মাইটোকন্ড্রিয়া, ক্লোরোপ্লাস্টের ল্যামিলী, ETC) গাঠনিক উপাদান হিসাবে এরা বিরাজ করে। লিপোপ্রোটিন পানিতে দ্রবণীয়।
@@@ মানুষের রক্তের প্লাজমা প্রোটিন কি জাতীয়?
(ক) গ্লাইকোপ্রোটিন (খ) নিউক্লিয়োপ্রোটিন (গ) লিপোপ্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (গ)
@@@ ফ্ল্যাভোপ্রোটিন, বিলিপ্রোটিন, ক্যারোটিনয়েড প্রোটিন, ক্লোরোফিল প্রোটিন, হিমোগ্লোবিন প্রোটিন ইত্যাদি হলো-
(ক) গ্লাইকোপ্রোটিন (খ) ক্রোমোপ্রোটিন (গ) লিপোপ্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (খ)
ব্যাখ্যা: সরল প্রোটিনে রঞ্জক পদার্থ যুক্ত হয়ে ক্রোমোপ্রোটিন সৃষ্টি করে।
@@@ সিডারোফিলিন ও সেলোপ্লাজিমিন প্রভৃতি-
(ক) মেটালোপ্রোটিন (খ) নিউক্লিয়োপ্রোটিন (গ) লিপোপ্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (ক)
ব্যাখ্যা: অনেক এনজাইমে অ্যাক্টিভেটর হিসেবে কোনো ধাতু বা মেটাল (আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক) থাকে। ধাতু বা মেটাল সম্বলিত এনজাইমগুলো হলো মেটালোপ্রোটিন।
@@@ দুধের কেসিনোজেন, ডিমের ভাইটেলিন কি জাতীয় প্রোটিন?
(ক) গ্লাইকোপ্রোটিন (খ) নিউক্লিয়োপ্রোটিন (গ) লিপোপ্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: যে সকল প্রোটিনের সাথে প্রোসথেটিক গ্রুপ হিসেবে ফসফোরিক অ্যাসিড যুক্ত থাকে তাকে ফসফোপ্রোটিন বলে।
@@@ FAD এর সাথে যুক্ত অবস্থায় থাকে-
(ক) ফ্ল্যাভোপ্রোটিন (খ) নিউক্লিয়োপ্রোটিন (গ) লিপোপ্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (ক)
ব্যাখ্যা: এ ধরনের প্রোটিনগুলো ফ্ল্যাভিন যৌগ তথা FAD (Flavin Adenine Dinucleotide) এর সাথে যুক্ত অবস্থায় থাকে।
@@@ সাইটোক্রোম এর সাথে যুক্ত থাকে-
(ক) মেটালোপ্রোটিন (খ) নিউক্লিয়োপ্রোটিন (গ) লৌহ-পোরফাইরিন প্রোটিন (ঘ) ফসফোপ্রোটিন উত্তর: (ক)
ব্যাখ্যা: এ ধরনের প্রোটিন আয়রন-পরফাইরিন যৌগ তথা সাইটোক্রোম এর সাথে যুক্ত থাকে।
@@@ নিচের কোনটি উৎদ্ভূত বা উৎপাদিত প্রোটিনের উদাহরণ?
(ক) পেপটাইড (খ) প্রোটিয়োজ (গ) পেপটোন (ঘ) ক,খ,গ উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: উদ্ভূত বা উৎপাদিত প্রোটিন: এসব প্রোটিন প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় থাকে না। তাপের প্রবাবে এনজাইমের বা রাসায়নিক পদার্থের ক্রিয়া-বিক্রিয়ায় অথবা কৃত্রিম উপায়ে প্রোটিন অণু থেকে তৈরি হয়। উদাহরণ- পেপটাইড, প্রোটিয়োজ, পেপটোন ইত্যাদি। যেমন- মায়োসিন থেকে মায়োসান সৃষ্টি হয়। অ্যালবুমিন থেকে অ্যালবুসোম সৃষ্টি হয়।
@@@ প্রথম শ্রেণির প্রোটিন কোনটি?
(ক) ডিম (খ) দুধ (গ) মাংস (ঘ) ক,খ,গ উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: যেসব প্রোটিনে সবকয়টি অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে তাদের প্রথম শ্রেণির প্রোটিন (সম্পূর্ণ প্রোটিন) বলে। যেমন- মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, বাদাম, সয়াবিনসহ অধিকাংশ প্রাণিজ প্রোটিন।
@@@ দ্বিতীয় শ্রেণির প্রোটিন কোনটি?
(ক) ডিম (খ) দুধ (গ) মাংস (ঘ) উদ্ভিদ প্রোটিন উত্তর: (ঘ)
ব্যাখ্যা: যেসব প্রোটিনে সবগুলো অপরিহার্য অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে না এদের দ্বিতীয় শ্রেণির প্রোটিন বলে। যেমন- সামান্য কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সকল উদ্ভিদ প্রোটিন।